bangal
হাফিজুর রহমান হিলেল |
মুক্তিযু্দ্ধ ও দেশাত্মবোধক কিছু গান
1. মোরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি- গীতিকার-গোবিন্দ হালদার,সুরকার- আপেল মাহমুদ
2. এক সাগর রক্তের বিনিময়ে- গীতিকার- গোবিন্দ হালদার, সুরকার- আপেল মাহমুদ
3. ধনধান্য পুষ্প ভরা- গীতিকার- দিজেন্দ্রলাল রায় সুরকার- দিজেন্দ্রলাল রায়
4. এই পÙ এই মেঘনা এই যমুনা সুরমা নদী তটে- গীতিকার-আবু জাফর, সুরকার- আবু জাফর
5. আমি বাংলার গান গাই- গীতিকার- প্রতুল মুখোপাধ্যায়- সুরকার- মাহমুদুজ্জামান বাবু
6. সব কটি জানালা খুলে দাওনা- গীতিকার- নজরুল ইসলাম বাবু- সুরকার- আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
7. ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চাই- গীতিকার ও সুরকার- আব্দুল লতিফ
8. সোনা সোনা সোনা লোকে বলে সোনা – গীতিকার ও সুরকার – আব্দুল লতিফ
9. একতার তুই দেশের কথা –গীতিকরা- গাজী মাযহারুল আনোয়ার সুরকার- সত্য সাহা
10. নোঙ্গর তোল তোল সময় যে হল- গীতিকার –নইম গহর- সুরকার- সমর দাশ
11. শুন একটি মুজিবরের – গীতিকার- গেীর প্রসন্ন সিংহ- সুরকার- অংশুমান রায়
12. সোনায় মোড়ানে বাংলা- গীতি ও সুরকার- মকছেদ আলী খান
13. দুর্গম গিরি কান্তার মরু- গীতি ও সুরকার- কাজী নজরুল ইসলাম
শব্দের বানান
কিছু কিছু শব্দের বানান প্রায়ই আসে , তাই এগুলো খুব সতর্ক তার সাথে দেখা জরুরী :
.
১। অতিথি
২। অত্যন্ত
৩। অধ্যয়ন
৪। অধ্যবসায়
৫। অহোরাত্র
৬। অন্তর্ভুক্ত
৭।আইনজীবী
৮। আকাঙক্ষা
৯। আগমনী
১০। আদ্যন্ত
১১। আলোচ্যমান
১২। আষাঢ়
১৩। আত্মস্থ
১৪। ইতোমধ্যে
১৫। ইত:পূর্বে
১৬। ঈদৃশ
১৭।উচিত
১৮।উচ্ছ্বাস
১৯। উজ্জ্বল
২০। উপর্যুক্ত
২১। উপযোগিতা
২২। ঐকতান
২৩। কর্মজীবী
২৪। কলঙ্কিত
২৫। কুজ্ঝটিকা
২৬। কৌতূহল
২৭। ক্ষতিগ্রস্ত
২৮। গীতাঞ্জলি
২৯। গ্রামীণ
৩০। জগৎ
৩১। ছাত্র-ছাত্রী
৩২। জীবিকা
৩৩। ঝরনা
৩৪। ডাস্টবিন
৩৫। তোরণ
৩৬। দরিদ্রতা/ দারিদ্র্য
৩৭। দুরবস্থা
৩৮। দুরদৃষ্ট
৩৯। দূষিত
৪০। দুর্বিষহ
৪১। দূষণীয়
৪২। দুরন্ত
৪৩। দৈন্য/ দীনতা
৪৪। দ্বন্দ্ব
৪৫। নিক্বণ
৪৬। নূপুর
৪৭।ন্যূনতম
৪৮। নীরব
৪৯। পরজীবী
৫০। পাণিনি
৫১। পরিষ্কার
৫২। প্রাত:রাশ
৫৩। প্রণয়িনী
৫৪। পিপীলিকা
৫৫। পুণ্য
৫৬। পুরাণ
৫৬। পোস্টমাস্টার
৫৭। পৈতৃক
৫৮। প্রণয়ন
৫৯। প্রতিযোগিতা
৬০। প্রতিদ্বন্দ্বিতা
৬১। প্রাণিবিদ্যা
৬২। প্রোজ্জ্বল/প্রজ্জ্বলন
৬৩। ফটোস্ট্যাট
৬৪। বহিষ্কার
৬৫। বয়োজ্যেষ্ঠ
৬৬। বাল্মীকি
৬৭। বিদুষী
৬৮। বিভীষিকা
৬৯। বুদ্ধিজীবী
৭০। বৈয়াকরণ
৭১। ব্যর্থ
৭২। ব্যতীত
৭৩। ব্যয়
৭৪। ব্যাপ্ত
৭৫। ব্রাহ্মণ
৭৬। ভ্রাতুষ্পুত্র
৭৭। ভুবন
৭৮। ভুবনভুলানো
৭৯। ভৌগোলিক
৮০। ভ্রাতৃবৃন্দ
৮১। মন:কষ্ট
৮২। মনোমোহন
৮৩। মনোযোগ
৮৪। মনীষী
৮৫। মণিজাল
৮৬। মরীচিকা
৮৭। মন:পূত
৮৮। মুমূর্ষু
৮৯। মন্ত্রিসভা
৯০। মন্ত্রিত্ব
৯১। রামায়ণ
৯২। লজ্জাকর
৯৩। শস্য
৯৪। সান্ত্বনা
৯৫। শারীরিক
৯৬। শিকার
৯৭। শিরশ্ছেদ
৯৮। শুশ্রুষা
৯৯। শ্রমজীবী
১০০। সন্ন্যাসী
১০১। সমীচীন
১০২। সন্দিহান
১০৩। সংবাদ
১০৪। সংবর্ধনা
১০৫। সংবলিত
১০৬। সহযোগিতা
১০৭। সুপারিশ
১০৮। সূচিপত্র
১০৯। সুষ্ঠু
১১০। গৃহস্বামী
১১১। স্টেশন
১১২। স্টোর
১১৩। স্টেডিয়াম
১১৪। স্নেহাশিস
১১৫। সস্ত্রীক
১১৬। সরস্বতী
১১৭। সাক্ষরতা
১১৮। সমূল
১১৯ । সার্থক
১২০। সাক্ষরজ্ঞান
১২১। স্বায়ত্তশাসন
১২২। স্বাধিকার
১২৩। সমৃদ্ধিশালী / সমৃদ্ধ
১২৪। সত্ত্বেও
১২৫। শ্রদ্ধাঞ্জলি
১২৬। শ্মশান
১২৭। ষাণ্মাসিক
১২৮। শারীরিক
১২৯। মরীচিকা
১৩০। মধ্যাহ্ন/সায়াহ্ন/অপরাহ্ণ
১৩১।মনীষা/ মনীষী
১৩২।মরূদ্যান
১৩৩। মধুসূদন
১৩৪। মন:কষ্ট
১৩৫। মন:ক্ষুণ্ন
১৩৬।মন:পুত
১৩৭।মনোযোগ/মনোভাব/মনোমালিন্য
১৩৮। মন্ত্রিপরিষদ
১৩৯।মুহুর্মুহু
১৪০।মুখস্থ
১৪১। মানসিক
১৪২।মস্তিষ্ক
১৪৩। মহত্ত্ব
১৪৪ । বয়:কনিষ্ট
১৪৫।বিভীষিকা
১৪৬।বিদ্বান
১৪৭।বিপণি
১৪৮।বিভূতিভূষণ
১৪৯।বীভৎস্য
১৫০।বাল্মীকী
১৫১।দুরারোগ্য
১৫২। নমস্কার
১৫৩।দুর্নীতিগ্রস্ত
১৫৪।দুষ্কৃতকারী
১৫৫।নিরীক্ষণ
১৫৬।দৌরাত্ম্য
১৫৭।ধূমপান
১৫৮।দেদীপমান
১৫৯।নির্নিমেষ
১৬০। আনুষঙ্গিক
১৬১। আবিষ্কার
১৬২। পুরস্কার / তিরস্কার
১৬৩। পরিষ্কার
১৬৪। উদীচী
১৬৫। উল্লিখিত
১৬৬। আয়ত্ত
১৬৮।আকস্মিক
১৬৯।উদ্যান
১৭০। উদ্যোগ
১৭১। কার্যত
১৭২।আহ্নিক
১৭৩। ঐকতান/ঐক্যবদ্ধ/ঐকমত্য
————————-
========================
অ আ ই ঈ
——————-
শুদ্ধ — — –✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় শুদ্ধ —– ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
অকালপ্রয়াণ — –✕অকাল প্রয়াণ . . অগণিত — — — ✕অগনিত
অগ্রসর — — —- ✕অগ্রসরমান . . অধীন — — — ✕অধীনস্থ
অগ্রগণ্য — — — ✕অগ্রগন্য . . . . . অঙ্ক [ঙ+ক] — — ✕অংক
অঙ্কন [ঙ+ক]— —✕অংকন . . . . . অঙ্গ [ঙ+গ] — — – ✕অংগ
.
১। অতিথি
২। অত্যন্ত
৩। অধ্যয়ন
৪। অধ্যবসায়
৫। অহোরাত্র
৬। অন্তর্ভুক্ত
৭।আইনজীবী
৮। আকাঙক্ষা
৯। আগমনী
১০। আদ্যন্ত
১১। আলোচ্যমান
১২। আষাঢ়
১৩। আত্মস্থ
১৪। ইতোমধ্যে
১৫। ইত:পূর্বে
১৬। ঈদৃশ
১৭।উচিত
১৮।উচ্ছ্বাস
১৯। উজ্জ্বল
২০। উপর্যুক্ত
২১। উপযোগিতা
২২। ঐকতান
২৩। কর্মজীবী
২৪। কলঙ্কিত
২৫। কুজ্ঝটিকা
২৬। কৌতূহল
২৭। ক্ষতিগ্রস্ত
২৮। গীতাঞ্জলি
২৯। গ্রামীণ
৩০। জগৎ
৩১। ছাত্র-ছাত্রী
৩২। জীবিকা
৩৩। ঝরনা
৩৪। ডাস্টবিন
৩৫। তোরণ
৩৬। দরিদ্রতা/ দারিদ্র্য
৩৭। দুরবস্থা
৩৮। দুরদৃষ্ট
৩৯। দূষিত
৪০। দুর্বিষহ
৪১। দূষণীয়
৪২। দুরন্ত
৪৩। দৈন্য/ দীনতা
৪৪। দ্বন্দ্ব
৪৫। নিক্বণ
৪৬। নূপুর
৪৭।ন্যূনতম
৪৮। নীরব
৪৯। পরজীবী
৫০। পাণিনি
৫১। পরিষ্কার
৫২। প্রাত:রাশ
৫৩। প্রণয়িনী
৫৪। পিপীলিকা
৫৫। পুণ্য
৫৬। পুরাণ
৫৬। পোস্টমাস্টার
৫৭। পৈতৃক
৫৮। প্রণয়ন
৫৯। প্রতিযোগিতা
৬০। প্রতিদ্বন্দ্বিতা
৬১। প্রাণিবিদ্যা
৬২। প্রোজ্জ্বল/প্রজ্জ্বলন
৬৩। ফটোস্ট্যাট
৬৪। বহিষ্কার
৬৫। বয়োজ্যেষ্ঠ
৬৬। বাল্মীকি
৬৭। বিদুষী
৬৮। বিভীষিকা
৬৯। বুদ্ধিজীবী
৭০। বৈয়াকরণ
৭১। ব্যর্থ
৭২। ব্যতীত
৭৩। ব্যয়
৭৪। ব্যাপ্ত
৭৫। ব্রাহ্মণ
৭৬। ভ্রাতুষ্পুত্র
৭৭। ভুবন
৭৮। ভুবনভুলানো
৭৯। ভৌগোলিক
৮০। ভ্রাতৃবৃন্দ
৮১। মন:কষ্ট
৮২। মনোমোহন
৮৩। মনোযোগ
৮৪। মনীষী
৮৫। মণিজাল
৮৬। মরীচিকা
৮৭। মন:পূত
৮৮। মুমূর্ষু
৮৯। মন্ত্রিসভা
৯০। মন্ত্রিত্ব
৯১। রামায়ণ
৯২। লজ্জাকর
৯৩। শস্য
৯৪। সান্ত্বনা
৯৫। শারীরিক
৯৬। শিকার
৯৭। শিরশ্ছেদ
৯৮। শুশ্রুষা
৯৯। শ্রমজীবী
১০০। সন্ন্যাসী
১০১। সমীচীন
১০২। সন্দিহান
১০৩। সংবাদ
১০৪। সংবর্ধনা
১০৫। সংবলিত
১০৬। সহযোগিতা
১০৭। সুপারিশ
১০৮। সূচিপত্র
১০৯। সুষ্ঠু
১১০। গৃহস্বামী
১১১। স্টেশন
১১২। স্টোর
১১৩। স্টেডিয়াম
১১৪। স্নেহাশিস
১১৫। সস্ত্রীক
১১৬। সরস্বতী
১১৭। সাক্ষরতা
১১৮। সমূল
১১৯ । সার্থক
১২০। সাক্ষরজ্ঞান
১২১। স্বায়ত্তশাসন
১২২। স্বাধিকার
১২৩। সমৃদ্ধিশালী / সমৃদ্ধ
১২৪। সত্ত্বেও
১২৫। শ্রদ্ধাঞ্জলি
১২৬। শ্মশান
১২৭। ষাণ্মাসিক
১২৮। শারীরিক
১২৯। মরীচিকা
১৩০। মধ্যাহ্ন/সায়াহ্ন/অপরাহ্ণ
১৩১।মনীষা/ মনীষী
১৩২।মরূদ্যান
১৩৩। মধুসূদন
১৩৪। মন:কষ্ট
১৩৫। মন:ক্ষুণ্ন
১৩৬।মন:পুত
১৩৭।মনোযোগ/মনোভাব/মনোমালিন্য
১৩৮। মন্ত্রিপরিষদ
১৩৯।মুহুর্মুহু
১৪০।মুখস্থ
১৪১। মানসিক
১৪২।মস্তিষ্ক
১৪৩। মহত্ত্ব
১৪৪ । বয়:কনিষ্ট
১৪৫।বিভীষিকা
১৪৬।বিদ্বান
১৪৭।বিপণি
১৪৮।বিভূতিভূষণ
১৪৯।বীভৎস্য
১৫০।বাল্মীকী
১৫১।দুরারোগ্য
১৫২। নমস্কার
১৫৩।দুর্নীতিগ্রস্ত
১৫৪।দুষ্কৃতকারী
১৫৫।নিরীক্ষণ
১৫৬।দৌরাত্ম্য
১৫৭।ধূমপান
১৫৮।দেদীপমান
১৫৯।নির্নিমেষ
১৬০। আনুষঙ্গিক
১৬১। আবিষ্কার
১৬২। পুরস্কার / তিরস্কার
১৬৩। পরিষ্কার
১৬৪। উদীচী
১৬৫। উল্লিখিত
১৬৬। আয়ত্ত
১৬৮।আকস্মিক
১৬৯।উদ্যান
১৭০। উদ্যোগ
১৭১। কার্যত
১৭২।আহ্নিক
১৭৩। ঐকতান/ঐক্যবদ্ধ/ঐকমত্য
————————-
========================
অ আ ই ঈ
——————-
শুদ্ধ — — –✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় শুদ্ধ —– ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
অকালপ্রয়াণ — –✕অকাল প্রয়াণ . . অগণিত — — — ✕অগনিত
অগ্রসর — — —- ✕অগ্রসরমান . . অধীন — — — ✕অধীনস্থ
অগ্রগণ্য — — — ✕অগ্রগন্য . . . . . অঙ্ক [ঙ+ক] — — ✕অংক
অঙ্কন [ঙ+ক]— —✕অংকন . . . . . অঙ্গ [ঙ+গ] — — – ✕অংগ
অতিথি — — —- ✕অতিথী . . . . . অতিষ্ঠ — — —- ✕অতিষ্ট
অত্যধিক — — –✕অত্যাধিক . . . অধীনস্থ — — — ✕অধীনস্ত
অধ্যবসায় — —- ✕অধ্যাবসায় . . . অনন্যসাধারণ — ✕অনন্য সাধারণ
অনিষ্ট — — —– ✕অনিষ্ঠ . . . . . . অনুকূল — — — ✕অনুকুল
অনেককিছু — — ✕অনেক কিছু . . অন্তঃসত্ত্বা — — — ✕অন্তঃসত্তা
অপ্রতুল — —- –✕অপ্রতুলতা . . . অশ্রু — —- —- –✕অশ্রুজল
অপদস্থ — — — ✕অপদস্ত . . . . . অপেক্ষমাণ — — ✕অপেক্ষমান
অভিভূত — — — ✕অভিভুত . . . . অমানুষিক — —- ✕অমানুসিক
অস্বস্তি — — —- ✕অস্বস্থি . . . . . . অর্ধশিক্ষিত — — ✕অর্ধ শিক্ষিত
অসাধারণ — —- ✕অসাধারন . . . অসুখবিসুখ — — ✕অসুখ-বিসুখ
আকস্মিক — — –✕আকষ্মিক . . . আকাঙ্ক্ষা [ঙ+ক্ষ] -✕আকাংখা
আকুল — — — ✕আকূল . . . . . . আক্রমণ — — — ✕আক্রমন
আঙুল — — —- ✕আঙ্গুল . . . . . আচরণ — — — ✕আচরন
আণবিক — — — ✕আনবিক . . . আতঙ্ক [ঙ+ক] —- ✕আতংক
আত্মীয়স্বজন — ✕আত্মীয়-স্বজন . আনুষঙ্গিক — — ✕আনুসাঙ্গিক
আপস — — ✕আপোস/আপোষ . আপাতত — — –✕আপাততঃ
আবিষ্কার — — — ✕আবিস্কার . . আমদানি — — –✕আমদানী
আমূল — — —- ✕আমুল . . . . . আর্দ্র — — — —✕আদ্র
আশঙ্কা [ঙ+ক] — ✕আশংকা . . . আশ্বস্ত — — — –✕আশ্বস্থ
ইঙ্গিত — — — — ✕ইংগিত . . . ইচ্ছামতো — — -✕ইচ্ছা মতো
ইতঃপূর্বে — — — ✕ইতিপূর্বে . . ইতোমধ্যে — — ✕ইতিমধ্যে
ইদানীং — — — ✕ইদানিং . . . . ইপ্সিত — — — ✕ঈস্পিত
ঈষৎ — — — – ✕ইষৎ . . . . .
উ ঋ এ ঐ ও ঔ
——————————
উচিত — — — –✕উচিৎ . . . . উচ্ছৃঙ্খল — — -✕উছৃঙ্খল
উজ্জ্বল — — — ✕উজ্জল . . . . . উদ্বোধন — — -✕উদ্বোদন
উত্ত্যক্ত — — —✕উত্যক্ত . . . . উদ্যোগ — — — ✕উদ্দ্যোগ
উপকূল — — — ✕উপকুল . . . . উল্লিখিত — — –✕উল্লেখিত
ঊর্ধ্ব — — — – ✕উর্ধ . . . . . . . ঊহ্য — — — –✕উহ্য
ঋণখেলাপী — -✕ঋণ খেলাপী . ঋণগ্রহীতা — — -✕ঋণ গ্রহীতা
এইসঙ্গে — — –✕এই সঙ্গে . . . এক্ষুনি — — —-✕এক্ষুণি
একতরফা — —✕এক তরফা . . এ ছাড়া — — — ✕এছাড়া
একপ্রকার — — ✕এক প্রকার . . এজন্য — — — ✕এ জন্য
একমাত্র— — — ✕এক মাত্র . . . এতদ্দ্বারা — — –✕এতদ্বারা
একরকম— — – ✕এক রকম . . . এমনকি — — –✕এমন কি
একাকিত্ব — —- ✕একাকীত্ব . . এল — — — — ✕আসল, আসলো
ঐকতান— — – ✕ঐক্যতান . . . ঐকমত্য — — ✕ঐক্যমত, ঐক্যমত্য
একতা — — — ✕ঐক্যতা . . . . ওঁদের — —- — ✕উনাদের
ওঁর — — — — ✕উনার . . . . . ওঁরা — —- —– ✕উনারা
ক খ গ ঘ
———————-
শুদ্ধ — — ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় . শুদ্ধ —- —✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
কঙ্কাল — — — –✕কংকাল . . . কটূক্তি — — — ✕কটুক্তি
কত —- — — — ✕কতো . . . . কথাবার্তা — — ✕কথা-বার্তা
কদাচিৎ — — — ✕কদাচিত . . কন্যাপক্ষ — — ✕কন্যা পক্ষ
কনিষ্ঠ — — — – ✕কনিষ্ট . . . . কয়েক বার — –✕কয়েকবার
কর্তৃত্ব — — — –✕কতৃত্ত্ব . . . . কর্তৃপক্ষ — — – ✕কত্বপক্ষ
কর্মকর্তৃবৃন্দ — — ✕কর্মকর্তাবৃন্দ কলঙ্ক [ঙ+ক]— – ✕কলংক
কলকারখানা — – ✕কল কারখানা কাঙ্ক্ষিত [ঙ+ক্ষ]–✕কাংখিত
কাজকর্ম — — — ✕কাজ কর্ম . . . কিছুকিছু — — -✕কিছু কিছু
কৃচ্ছ্র— — — — ✕কৃচ্ছ্রতা . . . . কার্পণ্য — — -✕কার্পণ্যতা
কৃষিক্ষেত্রে — — ✕কৃষি ক্ষেত্রে . কোনো-[কোনো লোক]-✕কোন
কোনোক্রমে — — ✕কোনক্রমে . খুঁটিনাটি — — –✕খুটিনাটি
খুশি — — — — ✕খুশী . . . . . . খ্রিষ্টাব্দ — — — ✕খৃষ্টাব্দ
গণনা — — — –✕গননা . . . . . গত্যন্তর — — –✕গত্যান্তর
গবেষণা — — –✕গবেষনা . . . গরিব — — — -✕গরীব
গিয়ে — — — –✕যেয়ে . . . . . গৃহিণী — — — ✕গৃহিনী
গেল — — — — ✕গেলো . . . . গ্রামীণ — — — ✕গ্রামীন
ঘরনি — — — – ✕ঘরণী . . . . . ঘুরেফিরে — — ✕ঘুরে ফিরে
ঘোরাঘুরি — —- ✕ঘুরাঘুরি . . . ঘোষণা — — — ✕ঘোষনা
চ ছ জ ঝ
——————
চলৎ / চলন্ত – – – ✕চলমান . . . . চাকুরি — —- ✕চাকুরী
চড়-থাপ্পড়— — ✕চড়-থাপ্পর . . . চাকরানি — —- ✕চাকরানী
চাকুরি — — — ✕চাকুরী . . . . . চিৎকার — — — ✕চীৎকার
চিত্রাঙ্কন — — ✕চিত্রাংকন . . . . চুপিচুপি — — — ✕চুপি চুপি
ছাত্রজীবন— — ✕ছাত্র জীবন . . ছাত্রীনিবাস — – ✕ছাত্রীবাস
ছোটবড়ো — —✕ছোটবড় . . . ছোটগল্প — —- ✕ছোট গল্প
ছোঁড়াছুঁড়ি — — ✕ছোড়াছুড়ি . . ছিল — —- — —✕ছিলো
জঙ্গল— — — -✕জংগল . . . . . জঘন্য — —- –✕জঘণ্য
জটিল — — — ✕জঠিল . . . . . জন্মদিন — — – ✕জন্ম দিন
জরুরি — — — ✕জরুরী . . . . . জাদুঘর — — — ✕যাদুঘর
জানুয়ারি— — – ✕জানুয়ারী . . . জিনিসপত্র — — ✕জিনিস পত্র
জেলাপ্রশাসক –✕জেলা প্রশাসক জোরেশোরে —✕জোরেসোরে
ঝুঁকিপূর্ণ— — – ✕ঝুকিপূর্ণ . . . . ঝোপঝাড় — — ✕ঝোঁপঝাড়
ট ঠ ড
——————
টাঙানো— — —✕টানানো . . . . টেকসই — —- ✕টেকশই
ঠিকঠাক — — – ✕ঠিক ঠাক . . . ডাকনাম — — – ✕ডাক নাম
ত থ দ ধ ন
————————
শুদ্ধ — — ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় . শুদ্ধ —- —✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
তক্ষুনি — — — — ✕তক্ষুণি . . . তত — — — — ✕ততো
তত্ত্বাবধায়ক— — ✕তত্তাবধায়ক তদনুসারে — –✕তদানুসারে
তদ্রূপ — — — — ✕তদ্রুপ . . . . তফাত — — –✕তফাৎ
তা ছাড়া — — —✕তাছাড়া . . . তা হলে — —- ✕তাহলে
থুতু — — — —- ✕থুথু . . . . . . দক্ষিণ — — — ✕দক্ষিন
দরকারি — — — ✕দরকারী . . . দলনিরপেক্ষ — ✕দল নিরপেক্ষ
দশ জন [১০ ব্যক্তি]-✕দশজন . . দাদি — — —- ✕দাদী
দাবি — — — — ✕দাবী . . . . . . দামি — — —- ✕দামী
দারুণ — — — – ✕দারুন . . . . দিই — — — – ✕দেই
দীর্ঘজীবী — — — ✕দীর্ঘজীবি . . দু’টি — — — — ✕দুটি
দুরবস্থা — — — ✕দুরাবস্থা . . . দূষণীয় — — — ✕দোষনীয়
দৃষ্টিকোণ — — –✕দৃষ্টিকোন . . দেওয়া — — — ✕দেয়া
দেওয়াল — — — ✕দেয়াল . . . দেরি — — — — ✕দেরী
দেশী — — — — ✕দেশি . . . . . দ্রব্যমূল্য — —- ✕দ্রব্য মূল্য
দ্বন্দ্ব — — — — ✕দ্বন্দ . . . . . . দিই — — — – ✕দেই
ধাঁধা — — — — ✕ধাঁধাঁ . . . . . ধারণা — — — – ✕ধারনা
ধ্যানধারণা — — ✕ধ্যান ধারণা নগণ্য — — — — ✕নগন্য
নিই — — — — ✕নেই . . . . . নিচে — — — — ✕নীচে
নিরপরাধ – — — ✕নিরপরাধী . নিরহংকার – — — ✕নিরহংকারী
নিরীহ — — — – ✕নীরিহ . . . . নির্দোষ — — — ✕নির্দোষী
নিস্তব্ধ — — — —✕নিস্তব্দ . . . নূতন — — — – ✕নুতন
নতুন — — — — ✕নতূন . . . . . নেওয়া — — — -✕নেয়া
ন্যূনতম — — — ✕নূন্যতম . . . ন্যস্ত — — — — ✕ন্যস্থ
প ফ ব ভ ম
——————-
শুদ্ধ — — ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় শুদ্ধ —- —✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
পক্ষপাতিত্ব — — ✕পক্ষপাতীত্ব . পঙ্ক্তি — — — ✕পংক্তি
পড়াশুনো— — — ✕পড়াশুনা . . পদবি — — — ✕পদবী
পদে পদে — — -✕পদেপদে . . . পরপর — — — ✕পর পর
পরমাণু — — — ✕পরমানু . . . . কাপড় পরা — -✕কাপড় পড়া
পরিণাম — — — ✕পরিনাম . . . পরিবহণ — — ✕পরিবহন
পরিবেশদূষণ– — ✕পরিবেশ দূষণ পরিমাণ — —-✕পরিমান
পরিষ্কার—- — – ✕পরিস্কার . . . . পাখি — — —- ✕পাখী
পাল্টাধাওয়া — – ✕পাল্টা ধাওয়া পীড়াপীড়ি — —✕পীড়াপিড়ি
পৌর সভা — — – ✕পৌরসভা . . . পুরস্কার — — –✕পুরষ্কার
পূর্ণ — — — — — ✕পুর্ন . . . . . . পূর্বপ্রস্তুতি — —- ✕পূর্ব প্রস্তুতি
প্রকৃতপক্ষে — — ✕প্রকৃত পক্ষে . প্রণয়ন — — — ✕প্রণয়ণ
প্রতিদ্বন্দ্বী — — – ✕প্রতিদ্বন্দ্বি . . . প্রতিযোগিতা —✕প্রতিযোগীতা
প্রধানমন্ত্রী — — -✕প্রধান মন্ত্রী . . প্রবীণ — — — ✕প্রবীন
প্রবাসজীবন — — ✕প্রবাস জীবন প্রস্রাব — —- — ✕প্রশ্রাব
প্রসঙ্গ — — — — ✕প্রসংগ . . . . প্রাণভরে — — – ✕প্রাণ ভরে
ফলপ্রসূ — — — -✕ফলপ্রসু . . . . ফেব্রুয়ারি — — -✕ফেব্রুয়ারী
বড়জোর — — — ✕বড় জোর . . বণ্টন — — — — ✕বন্টন
বধূ — — — — — ✕বধু . . . . . . বন্দি — — — — ✕বন্দী
বর্ণনা — — — — ✕বর্ননা . . . . বহিষ্কার — — — ✕বহিস্কার
বাঁশি — — — — ✕বাঁশী . . . . . বাগ্যুদ্ধ — — — ✕বাক্যুদ্ধ
বাড়ি — — — — ✕বাড়ী . . . . . বাণিজ্য — — — -✕বানিজ্য
বাণী — — — — – ✕বানী . . . . . বাধা [বাধা দেওয়া] ✕বাঁধা
বাস্তবসন্মত — — ✕বাস্তব সন্মত বিদেশী — — — -✕বিদেশি
বিপজ্জনক — — ✕বিপদজনক . বন্দি — — — — ✕বন্দী
বুদ্ধিজীবী — — — ✕বুদ্ধিজীবি . বেশি — — — — ✕বেশী
বেশিরভাগ — — -✕বেশির ভাগ . বৌভাত — — — ✕বউভাত
ব্যথা — — — — ✕ব্যাথা . . . . ব্যতীত — — — -✕ব্যাতীত
ভঙ্গ — — — — – ✕ভংগ . . . . . ভালবাসা — — — ✕ভালোবাসা
ভিখারি — — — –✕ভিখারী . . . ভূরিভূরি –[প্রচুর] — ✕ভুরিভুরি
ভুল — — — — — ✕ভূল . . . . . ভ্রমণ — — — — – ✕ভ্রমন
মতো — [সদৃশ] — ✕মত . . . . . মধ্যস্থতা — — — -✕মধ্যস্ততা
মনঃকষ্ট — — — ✕মনোকষ্ট . . মনঃপূত — — — –✕মনপূত
মনোমালিন্য — —✕মনমালিন্য . মাঝে মধ্যে — — – ✕মাঝেমধ্যে
মাথাব্যথা — — –✕মাথা ব্যথা . মুহূর্ত — — — – – – ✕মুহুর্ত
মূর্খ — — — — — ✕মুর্খ . . . . . মূল্যায়ন — — — ✕মুল্যায়ণ
মৃত্যুদিবস — — -✕মৃত্যু দিবস মোহ্যমান —- —- ✕মুহ্যমান
য য় র ল শ ষ স হ
—————————-
শুদ্ধ — — ✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয় . শুদ্ধ —- —✕অশুদ্ধ বা বর্জনীয়
যত — — — — ✕যতো . . . . . . যুক্তবিবৃতি — –✕যুক্ত বিবৃতি
রমণী — — — — ✕রমনী . . . . . রূপ — — — — ✕রুপ
রেস্তোরাঁ — — — ✕রেস্তোঁরা . . . লঙ্কাকাণ্ড — — ✕লঙ্কা কান্ড
লক্ষ রাখা — — – ✕লক্ষ্য রাখা . . লক্ষ্যমাত্রা — — ✕লক্ষমাত্রা
লজ্জাশরম — — ✕লজ্জা শরম . . লবণ — — — – ✕লবন
লাইব্রেরি — — – ✕লাইব্রেরী . . . লিঙ্ক — [ঙ+ক] — ✕লিংক
শখ– — — — – ✕সখ . . . . . . . শনাক্ত — —- — ✕সনাক্ত
শাড়ি —- — — – ✕শাড়ী . . . . . শারীরিক — — -✕শারীরীক
শাশুড়ি — – — — ✕শাশুড়ী . . . . শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান — ✕শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
শুভাকাঙ্ক্ষী — — -✕শুভাকাংখী . . শূন্য — — — –✕শূণ্য
শৌখিন — — — – ✕সৌখিন . . . . শ্রাবণ — —- — ✕শ্রাবন
শ্রেষ্ঠ — — — —-✕শ্রেষ্ট . . . . . . শ্বশুর — — —- ✕শশুর
সংবর্ধনা — — – -✕সন্বর্ধনা . . . . সকালবেলা — -✕সকাল বেলা
সঙ্গে— — — — ✕সংগে . . . . . . সত্ত্বেও — — —✕সত্তেও
সন্ধ্যা — — — —✕সন্ধা . . . . . . সন্ন্যাসী — —- –✕সন্যাসী
সময়মতো —- — ✕সময় মতো . . সবকিছু — — – ✕সব কিছু
সব সময় — — –✕সবসময় . . . . সমুদ্রসৈকত — –✕সমুদ্র সৈকত
সম্মান — — — ✕সন্মান . . . . . সরকারি — — — ✕সরকারী
সর্বাঙ্গীণ — — —✕সর্বাঙ্গীন . . . সাক্ষাৎ — — —✕সাক্ষাত
সাধারণ — — — ✕সাধারন . . . সান্ত্বনা — —- — ✕শান্তনা
সামর্থ্য — — — ✕সামর্থ্ . . . . . সারা জীবন — — ✕সারাজীবন
সুষম — — — — ✕সুসম . . . . . . সুষ্ঠু — — — — ✕সুষ্ঠ
সূক্ষ্ণ — — — —✕সুক্ষ্ণ . . . . . . সূত্র — — — — -✕সুত্র
সেইসঙ্গে — — – ✕সেই সঙ্গে . . সৌন্দর্য — — — ✕সৌন্দর্য্য
স্বাক্ষর –[দস্তখত] – ✕সাক্ষর . . . . হয়তো — — — ✕হয়ত
হল — — — — — ✕হলো . . . . . হাসিখুশি — — -✕হাসি খুশি
ছড়া কবিতার কবি ও ছড়াকারের নাম
বিসিএস সহ সকল চাকরির পরীক্ষায় এখন প্রায়ই ছোট বেলার ছড়া কবিতার কবি ও ছড়াকারের নাম আসতেছে । গুরুত্বদিন । বিসিএস প্রিলিতে যদি প্রাইমারির বই থেকে কোন কবিতার উক্তি আসে তাহলে এগুলোর বাইরে আসবে না । তাই একবার দেখে নিন।
।
সবার আমি ছাত্র
সুনির্মল বসু
।
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাই রে।
মুক্তিসেনা
সুকুমার বড়ুয়া
ধন্য সবায় ধন্য
অস্ত্র ধরে যুদ্ধ করে
মাতৃভূমির জন্য।
———————-
সবুজের অভিযান,
রবি ঠাকুর
।
ওরে নবিন ওরে কাচা,
আধা মরাদের ঘা মেরে তুই বাচা।
।——————————–
ছোটন ঘুমায়
সুফিয়া কামাল
।
গোল কোরো না গোল কোরো না
ছোটন ঘুমায় খাটে ।
——————–
মাঝি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
আমার যেতে ইচ্ছে করে
নদীটির ওই পারে
যেথায় ধারে ধারে
বাঁশের খোঁটায় ডিঙি নৌকো
বাঁধা সারে সারে।
——————-
বৃষ্টির ছড়া
ফররুখ আহমদ
।
বিষ্টি এল কাশ বনে
জাগল সাড়া ঘাস বনে,
বকের সারি কোথা রে
লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে।
—————————
স্বাধীনতার সুখ
রজনীকান্ত সেন
।
বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়ায়,
“কুঁড়ো ঘরে থাকি কর শিল্পের বড়ায়,
আমি থাকি মহাসুখে আট্টলিকা পরে
তুমি কত কষ্ট পাও রোধ, বৃষ্টির, ঝড়ে।”
————————-
চল্ চল্ চল্
কাজী নজরুল ইসলাম
।
চল্ চল্ চল্
ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল
নিম্নে উতলা ধরণীতল
অরুণ প্রাতের তরুণ দল
চল্রে চল্রে চল্।
———————
বাংলা ভাষা
অতুলপ্রসাদ সেন
।
মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে,
তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালোবাসা!
———————————–
আদর্শ ছেলে
কুসুমকুমারী দাশ
।
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?
মুখে হাসি বুকে বল, তেজে ভরা মন
‘মানুষ হইতে হবে’ –এই যার পণ।
—————————
আমাদের গ্রাম
বন্দে আলী মিয়া
।
আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর।
পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই,
এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই।
—————————————–
রাখাল ছেলে
জসীমউদ্দীন
।
রাখাল ছেলে ! রাখাল ছেলে ! বারেক ফিরে চাও,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?
———————————————-
———————————–
প্রার্থনা
সুফিয়া কামাল
।
তুলি দুই হাত করি মোনাজাত
হে রহিম রাহমান
কত সুন্দর করিয়া ধরণী
মোদের করেছ দান,
———————————
——————————————————————-
প্রভাতী
কাজী নজরুল ইসলাম
।
ভোর হল দোর খোল
খুকুমণি ওঠ রে,
ঐ ডাকে জুঁই-শাখে
ফুল খুকি ছোট রে।
——————————
ছুটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
মেঘের কোলে রোদ হেসেছে
বাদল গেছে টুটি,
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,
আজ আমাদের ছুটি।
—————————-
ছড়া
আহসান হাবীব
।
ঝাঊয়ের শাখায় শন শন শন
মাটিতে লাটিম বন বন বন
বাদলার নদী থৈ থৈ থৈ
মাছের বাজার হৈ হৈ হৈ।
—————————–
কোন দেশে
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
।
কোন দেশেতে তরুলতা
সকল দেশের চাইতে শ্যামল?
কোন দেশেতে চলতে গেলেই
দলতে হয় রে দূর্বা কোমল?
——————————-
সবার সুখে
জসীমউদ্দীন
।
সবার সুখে হাসব আমি
কাঁদব সবার দুখে,
নিজের খাবার বিলিয়ে দেব
অনাহারীর মুখে।
—————————–
কাজের লোক
নবকৄষ্ণ ভট্টাচার্য
।
মৌমাছি, মৌমাছি
কোথা যাও নাচি নাচি
দাঁড়াও না একবার ভাই।
——————————
আমার পণ
মদনমোহন তর্কালঙ্কার
।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারা দিন যেন আমি ভালো হয়ে চলি।
আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।
।
মদনমোহন তর্কালঙ্কার –
——————-
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল;
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল।
———————————-
মামার বাড়ি
জসীমউদ্দীন
।
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই
—————————-
বৃষ্টির ছড়া
ফররুখ আহমদ
।
বিষ্টি এল কাশ বনে
জাগল সাড়া ঘাস বনে,
বকের সারি কোথা রে
লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে।
————————–
কানা বগীর ছা
খান মুহম্মদ মঈনুদ্দিন
।
ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগীর ছা।
————-
।
হনহন পনপন
সুকুমার রায়
।
চলে হনহন
ছোটে পনপন
ঘোরে বনবন
কাজে ঠনঠন
বায়ু শনশন
———————
ট্রেন
শামসুর রাহমান
।
ঝক ঝক ঝক ট্রেন চলেছে
রাত দুপুরে অই।
ট্রেন চলেছে, ট্রেন চলেছে
ট্রেনের বাড়ি কই?
———————————–
আমাদের ছোট নদী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে,
বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে।
পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।
——————————————–
বাংলা ভাষা
জসিমউদ্দীন
।
আমার এমন মধুর বাংলা ভাষা
ভায়ের বোনের আদর মাখা।
মায়ের বুকের ভালবাসা।
————————-
——————————————————————-
সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম
।
থাকব না ক বাদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
————————————
পারিব না
কালীপ্রসন্ন ঘোষ
।
পারিব না এ কথাটি বলিও না আর
কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার,
পাঁচ জনে পারে যাহা,
তুমিও পারিবে তাহা,
পার কি না পার কর যতন আবার
এক বারে না পারিলে দেখ শত বার।
——————————————
আষাঢ়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
—————————————————–
শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
কাজী কাদের নেওয়াজ
।
বাদমাহ আলমগীর-
কুমারে তাঁহার পড়াইত এক মৌলবী দিল্লীর্
একদা প্রভাতে গিয়া
————————————–
চাষী
রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
।
সব সধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারই মুক্তিকামী, দেশের সে যে আশা।
দধীচি কি তাহার চেয়ে সাধক ছিল বড়?
—————————————
হেমন্ত
সুফিয়া কামাল
।
সবুজ পাতার খামের ভেতর
হলুদ গাঁদা চিঠি লিখে
কোন পাথারের ওপার থেকে
আনল ডেকে হেমন্তকে?
————————–
আষাঢ়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
———————————————
স্বদেশ
আহসান হাবীব
।
এই যে নদী
নদীর জোয়ার
নৌকা সারে সারে,
একলা বসে আপন মনে
বসে নদীর ধারে
এই ছবিটি চেনা।
————————–
মুক্তির ছড়া
সানাউল হক
।
তোমার বাংলা আমার বাংলা
সোনার বাংলাদেশ-
সবুজ সোনালি ফিরোজা রুপালি
রূপের নেই তো শেষ।
———————–
বীরপুরুষ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পাল্কিতে, মা চ’ড়ে
দরজা দুটো এক্তুকু ফাঁক ক’রে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার প’রে
টগ্বগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
——————————-
মা
কাজী নজরুল ইসলাম
।
যেখানেতে দেখি যাহা
মা-এর মতন আহা
একটি কথায় এত সুধা মেশা নাই,
মায়ের মতন এত
আদর সোহাগ সে তো
—————————-
কাজ্লা-দিদি
যতীন্দ্রমোহন বাগচী
।
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
মাগো, আমার শোলোক বলা কাজ্লা-দিদি কই?
——————————————————
জন্মেছি এই দেশে
সুফিয়া কামাল
।
অনেক কথার গুঞ্জন শুনি
অনেক গানের সুর
সবচেয়ে ভালো লাগে যে আমার
‘মাগো’ ডাক সুমুধুর।
————————————
পরিচয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
একদিন দেখিলাম উলঙ্গ সে ছেলে
ধূলি-পৈরে বসে আছে পা দুখানি মেলে।
ঘাটে বসি মাটি ঢেলা লইয়া কুড়ায়ে
দিদি মাজিতেছে ঘটি ঘুরায়ে ঘুরায়ে।
——————————————–
পাল্কীর গান
সতেন্দ্রনাথ দত্ত
।
পাল্কী চলে!
পাল্কী চলে!
গগন-তলে
আগুন জ্বলে!
————————
ওদের জন্য মমতা
কাজী নজরুল ইসলাম
।
এই যে মায়ের অনাদরে ক্লিষ্ট শিশুগুলি,
পরনে নেই ছেঁড়া কানি, সারা গায়ে ধূলি।
সারাদিনের অনাহারে শুষ্ক বদনখানি
ক্ষিধের জ্বালায় ক্ষুণ্ণ, তাতে জ্বরের ধুকধুকানি।
——————————————
বাংলা ভাষা
জসিমউদ্দীন
।
আমার এমন মধুর বাংলা ভাষা
ভায়ের বোনের আদর মাখা।
মায়ের বুকের ভালবাসা।
————————————–
নিমন্ত্রণ
জসীমউদ্দীন
।
তুমি যাবে ভাই- যাবে মোর সাথে আমাদের ছোট গাঁয়,
গাছের ছায়া লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;
মায়া মমতার জরাজরি করি
মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি
———————————
প্রিয় স্বাধীনতা
শামসুর রাহমান
।
মেঘনা নদী দেব পাড়ি
কল-আলা এক নায়ে।
আবার আমি যাব আমার
পাহাড়তলী গাঁয়ে
———————-
কে?
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
।
বল দেখি এ জগতে ধার্মিক কে হয়,
সব জীবে দয়া যার, ধার্মিক সে হয়।
বল দেখি এ জগতে সুখী বলি কারে,
সতত আরোগী যেই, সুখী বলি তারে।
—————————-
তুলনা
শেখ ফজলল করীম
।
সাত শত ক্রোশ করিয়া ভ্রমণ জ্ঞানীর অন্বেষণে,
সহসা একদা পেল সে প্রবীণ কোনো এক মহাজনে।
শুধাল, “হে জ্ঞানী । আকাশের চেয়ে উচ্চতা বেশি কার?
জ্ঞানী বলে “বাছা, সত্যের চেয়ে উঁচু নাহি কিছু আর।”
——————————————–
সুখ
কামিনী রায়
।
পরের কারনে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
—–//
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা,
প্রতকে মোরা পরের তরে।
—————————–
ঠিকানা
আতোয়ার রহমান
।
বাংলাদেশে বাড়ি আমার
বাংলাদেশে বাড়ি,
তারই মধ্যে বসে আমি
মায়ের আদর কাড়ি।
————————-
মৈত্রী
আবদুল কাদির
।
সবারে বাসিব ভালো, করিব না আত্মপর ভেদ
সংসারে গড়িব এক নূতন সমাজ
মানুষের সাথে কভু মানুষের রবে না বিচ্ছেদ-
সর্বত্র মৈত্রীর ভাব করিবে বিরাজ।
————————-
নোলক
আল মাহমুদ
।
আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে
হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।
————————————————-
মানুষ জাতি
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
।
জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে
সে জাতির নাম মানুষ জাতি;
এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিত
একই রবি শশী মোদের সাথী।
————————————–
জীবনের হিসাব
সুকুমার রায়
।
বিদ্যাবোঝাই বাবুমশায় চড়ি শখের বোটে
মাঝিরে কন, “বলতে পারিস সূর্য্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?
।
সবার আমি ছাত্র
সুনির্মল বসু
।
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাই রে।
মুক্তিসেনা
সুকুমার বড়ুয়া
ধন্য সবায় ধন্য
অস্ত্র ধরে যুদ্ধ করে
মাতৃভূমির জন্য।
———————-
সবুজের অভিযান,
রবি ঠাকুর
।
ওরে নবিন ওরে কাচা,
আধা মরাদের ঘা মেরে তুই বাচা।
।——————————–
ছোটন ঘুমায়
সুফিয়া কামাল
।
গোল কোরো না গোল কোরো না
ছোটন ঘুমায় খাটে ।
——————–
মাঝি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
আমার যেতে ইচ্ছে করে
নদীটির ওই পারে
যেথায় ধারে ধারে
বাঁশের খোঁটায় ডিঙি নৌকো
বাঁধা সারে সারে।
——————-
বৃষ্টির ছড়া
ফররুখ আহমদ
।
বিষ্টি এল কাশ বনে
জাগল সাড়া ঘাস বনে,
বকের সারি কোথা রে
লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে।
—————————
স্বাধীনতার সুখ
রজনীকান্ত সেন
।
বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়ায়,
“কুঁড়ো ঘরে থাকি কর শিল্পের বড়ায়,
আমি থাকি মহাসুখে আট্টলিকা পরে
তুমি কত কষ্ট পাও রোধ, বৃষ্টির, ঝড়ে।”
————————-
চল্ চল্ চল্
কাজী নজরুল ইসলাম
।
চল্ চল্ চল্
ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল
নিম্নে উতলা ধরণীতল
অরুণ প্রাতের তরুণ দল
চল্রে চল্রে চল্।
———————
বাংলা ভাষা
অতুলপ্রসাদ সেন
।
মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে,
তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালোবাসা!
———————————–
আদর্শ ছেলে
কুসুমকুমারী দাশ
।
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?
মুখে হাসি বুকে বল, তেজে ভরা মন
‘মানুষ হইতে হবে’ –এই যার পণ।
—————————
আমাদের গ্রাম
বন্দে আলী মিয়া
।
আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর।
পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই,
এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই।
—————————————–
রাখাল ছেলে
জসীমউদ্দীন
।
রাখাল ছেলে ! রাখাল ছেলে ! বারেক ফিরে চাও,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?
———————————————-
———————————–
প্রার্থনা
সুফিয়া কামাল
।
তুলি দুই হাত করি মোনাজাত
হে রহিম রাহমান
কত সুন্দর করিয়া ধরণী
মোদের করেছ দান,
———————————
——————————————————————-
প্রভাতী
কাজী নজরুল ইসলাম
।
ভোর হল দোর খোল
খুকুমণি ওঠ রে,
ঐ ডাকে জুঁই-শাখে
ফুল খুকি ছোট রে।
——————————
ছুটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
মেঘের কোলে রোদ হেসেছে
বাদল গেছে টুটি,
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,
আজ আমাদের ছুটি।
—————————-
ছড়া
আহসান হাবীব
।
ঝাঊয়ের শাখায় শন শন শন
মাটিতে লাটিম বন বন বন
বাদলার নদী থৈ থৈ থৈ
মাছের বাজার হৈ হৈ হৈ।
—————————–
কোন দেশে
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
।
কোন দেশেতে তরুলতা
সকল দেশের চাইতে শ্যামল?
কোন দেশেতে চলতে গেলেই
দলতে হয় রে দূর্বা কোমল?
——————————-
সবার সুখে
জসীমউদ্দীন
।
সবার সুখে হাসব আমি
কাঁদব সবার দুখে,
নিজের খাবার বিলিয়ে দেব
অনাহারীর মুখে।
—————————–
কাজের লোক
নবকৄষ্ণ ভট্টাচার্য
।
মৌমাছি, মৌমাছি
কোথা যাও নাচি নাচি
দাঁড়াও না একবার ভাই।
——————————
আমার পণ
মদনমোহন তর্কালঙ্কার
।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারা দিন যেন আমি ভালো হয়ে চলি।
আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।
।
মদনমোহন তর্কালঙ্কার –
——————-
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল;
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল।
———————————-
মামার বাড়ি
জসীমউদ্দীন
।
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই
—————————-
বৃষ্টির ছড়া
ফররুখ আহমদ
।
বিষ্টি এল কাশ বনে
জাগল সাড়া ঘাস বনে,
বকের সারি কোথা রে
লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে।
————————–
কানা বগীর ছা
খান মুহম্মদ মঈনুদ্দিন
।
ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগীর ছা।
————-
।
হনহন পনপন
সুকুমার রায়
।
চলে হনহন
ছোটে পনপন
ঘোরে বনবন
কাজে ঠনঠন
বায়ু শনশন
———————
ট্রেন
শামসুর রাহমান
।
ঝক ঝক ঝক ট্রেন চলেছে
রাত দুপুরে অই।
ট্রেন চলেছে, ট্রেন চলেছে
ট্রেনের বাড়ি কই?
———————————–
আমাদের ছোট নদী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে,
বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে।
পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।
——————————————–
বাংলা ভাষা
জসিমউদ্দীন
।
আমার এমন মধুর বাংলা ভাষা
ভায়ের বোনের আদর মাখা।
মায়ের বুকের ভালবাসা।
————————-
——————————————————————-
সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম
।
থাকব না ক বাদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
————————————
পারিব না
কালীপ্রসন্ন ঘোষ
।
পারিব না এ কথাটি বলিও না আর
কেন পারিবে না তাহা ভাব একবার,
পাঁচ জনে পারে যাহা,
তুমিও পারিবে তাহা,
পার কি না পার কর যতন আবার
এক বারে না পারিলে দেখ শত বার।
——————————————
আষাঢ়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
—————————————————–
শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
কাজী কাদের নেওয়াজ
।
বাদমাহ আলমগীর-
কুমারে তাঁহার পড়াইত এক মৌলবী দিল্লীর্
একদা প্রভাতে গিয়া
————————————–
চাষী
রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
।
সব সধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারই মুক্তিকামী, দেশের সে যে আশা।
দধীচি কি তাহার চেয়ে সাধক ছিল বড়?
—————————————
হেমন্ত
সুফিয়া কামাল
।
সবুজ পাতার খামের ভেতর
হলুদ গাঁদা চিঠি লিখে
কোন পাথারের ওপার থেকে
আনল ডেকে হেমন্তকে?
————————–
আষাঢ়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
———————————————
স্বদেশ
আহসান হাবীব
।
এই যে নদী
নদীর জোয়ার
নৌকা সারে সারে,
একলা বসে আপন মনে
বসে নদীর ধারে
এই ছবিটি চেনা।
————————–
মুক্তির ছড়া
সানাউল হক
।
তোমার বাংলা আমার বাংলা
সোনার বাংলাদেশ-
সবুজ সোনালি ফিরোজা রুপালি
রূপের নেই তো শেষ।
———————–
বীরপুরুষ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পাল্কিতে, মা চ’ড়ে
দরজা দুটো এক্তুকু ফাঁক ক’রে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার প’রে
টগ্বগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
——————————-
মা
কাজী নজরুল ইসলাম
।
যেখানেতে দেখি যাহা
মা-এর মতন আহা
একটি কথায় এত সুধা মেশা নাই,
মায়ের মতন এত
আদর সোহাগ সে তো
—————————-
কাজ্লা-দিদি
যতীন্দ্রমোহন বাগচী
।
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
মাগো, আমার শোলোক বলা কাজ্লা-দিদি কই?
——————————————————
জন্মেছি এই দেশে
সুফিয়া কামাল
।
অনেক কথার গুঞ্জন শুনি
অনেক গানের সুর
সবচেয়ে ভালো লাগে যে আমার
‘মাগো’ ডাক সুমুধুর।
————————————
পরিচয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
।
একদিন দেখিলাম উলঙ্গ সে ছেলে
ধূলি-পৈরে বসে আছে পা দুখানি মেলে।
ঘাটে বসি মাটি ঢেলা লইয়া কুড়ায়ে
দিদি মাজিতেছে ঘটি ঘুরায়ে ঘুরায়ে।
——————————————–
পাল্কীর গান
সতেন্দ্রনাথ দত্ত
।
পাল্কী চলে!
পাল্কী চলে!
গগন-তলে
আগুন জ্বলে!
————————
ওদের জন্য মমতা
কাজী নজরুল ইসলাম
।
এই যে মায়ের অনাদরে ক্লিষ্ট শিশুগুলি,
পরনে নেই ছেঁড়া কানি, সারা গায়ে ধূলি।
সারাদিনের অনাহারে শুষ্ক বদনখানি
ক্ষিধের জ্বালায় ক্ষুণ্ণ, তাতে জ্বরের ধুকধুকানি।
——————————————
বাংলা ভাষা
জসিমউদ্দীন
।
আমার এমন মধুর বাংলা ভাষা
ভায়ের বোনের আদর মাখা।
মায়ের বুকের ভালবাসা।
————————————–
নিমন্ত্রণ
জসীমউদ্দীন
।
তুমি যাবে ভাই- যাবে মোর সাথে আমাদের ছোট গাঁয়,
গাছের ছায়া লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;
মায়া মমতার জরাজরি করি
মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি
———————————
প্রিয় স্বাধীনতা
শামসুর রাহমান
।
মেঘনা নদী দেব পাড়ি
কল-আলা এক নায়ে।
আবার আমি যাব আমার
পাহাড়তলী গাঁয়ে
———————-
কে?
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
।
বল দেখি এ জগতে ধার্মিক কে হয়,
সব জীবে দয়া যার, ধার্মিক সে হয়।
বল দেখি এ জগতে সুখী বলি কারে,
সতত আরোগী যেই, সুখী বলি তারে।
—————————-
তুলনা
শেখ ফজলল করীম
।
সাত শত ক্রোশ করিয়া ভ্রমণ জ্ঞানীর অন্বেষণে,
সহসা একদা পেল সে প্রবীণ কোনো এক মহাজনে।
শুধাল, “হে জ্ঞানী । আকাশের চেয়ে উচ্চতা বেশি কার?
জ্ঞানী বলে “বাছা, সত্যের চেয়ে উঁচু নাহি কিছু আর।”
——————————————–
সুখ
কামিনী রায়
।
পরের কারনে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
—–//
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা,
প্রতকে মোরা পরের তরে।
—————————–
ঠিকানা
আতোয়ার রহমান
।
বাংলাদেশে বাড়ি আমার
বাংলাদেশে বাড়ি,
তারই মধ্যে বসে আমি
মায়ের আদর কাড়ি।
————————-
মৈত্রী
আবদুল কাদির
।
সবারে বাসিব ভালো, করিব না আত্মপর ভেদ
সংসারে গড়িব এক নূতন সমাজ
মানুষের সাথে কভু মানুষের রবে না বিচ্ছেদ-
সর্বত্র মৈত্রীর ভাব করিবে বিরাজ।
————————-
নোলক
আল মাহমুদ
।
আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে
হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে।
————————————————-
মানুষ জাতি
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
।
জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে
সে জাতির নাম মানুষ জাতি;
এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিত
একই রবি শশী মোদের সাথী।
————————————–
জীবনের হিসাব
সুকুমার রায়
।
বিদ্যাবোঝাই বাবুমশায় চড়ি শখের বোটে
মাঝিরে কন, “বলতে পারিস সূর্য্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?
জনপ্রিয় কবি-পঙ্কতি
‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া?
আমার বঁধুয়া আন বাড়ি যায়
আমার আঙিনা দিয়া।’ ……. চণ্ডীদাস।
‘বড়র পিরীতি বালির বাঁধ
ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণেকে চাঁদ।’ ……. ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
‘একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে
ভুল করেছি যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে।’ ……. আবুল হোসেন।
‘প্রীতি-প্রেমের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলে পরস্পরে
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়ে ঘরে।’ ……. শেখ ফজলুল করিম।
“সাহেব কহেন, ‘চমৎকার! সে চমৎকার!’
মোসাহেব বলে, ‘চমৎকার সে হতেই হবে যে।
হুজুরের মতে অমত কার?’ ” ……. কাজী নজরুল ইসলাম।
‘নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে
তিল-ঠাঁই আজ নাহিরে।
ওগো, আজ তোরা যাস্ নে ঘরের বাহিরে।’ ……. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি
এই ছিল মোর ঘটে-
তুমি মহারাজ, সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে।’ ……. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘করিতে পারি না কাজ
সদা ভয় সদা লাজ,
সংশয়ে সংকল্প সদা টলে
পাছে লোকে কিছু বলে।’ ……. কামিনী রায়।
আমার বঁধুয়া আন বাড়ি যায়
আমার আঙিনা দিয়া।’ ……. চণ্ডীদাস।
‘বড়র পিরীতি বালির বাঁধ
ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণেকে চাঁদ।’ ……. ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
‘একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে
ভুল করেছি যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে।’ ……. আবুল হোসেন।
‘প্রীতি-প্রেমের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলে পরস্পরে
স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়ে ঘরে।’ ……. শেখ ফজলুল করিম।
“সাহেব কহেন, ‘চমৎকার! সে চমৎকার!’
মোসাহেব বলে, ‘চমৎকার সে হতেই হবে যে।
হুজুরের মতে অমত কার?’ ” ……. কাজী নজরুল ইসলাম।
‘নীল নবঘনে আষাঢ় গগনে
তিল-ঠাঁই আজ নাহিরে।
ওগো, আজ তোরা যাস্ নে ঘরের বাহিরে।’ ……. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি
এই ছিল মোর ঘটে-
তুমি মহারাজ, সাধু হলে আজ
আমি আজ চোর বটে।’ ……. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
‘করিতে পারি না কাজ
সদা ভয় সদা লাজ,
সংশয়ে সংকল্প সদা টলে
পাছে লোকে কিছু বলে।’ ……. কামিনী রায়।
বাংলায় যেখানে ভরসা- । পার্ট – ৪
১।বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্য গ্রন্থ বা গ্রন্থ কোনটি ?
– চর্যাপদ
২। চর্যাপদ কোন শতকে রচিত হয়েচিল ?
– দশম শতকের মধ্যভাগ থেকে দ্বাদশ শতকের মধ্যে( ৯৫০-১২০০)
৩। কোন শতকে বাংলা সাহিত্যে কবিতা বা পদ্য লেখা শুরু হয় ?
– দশম শতক থেকে অষ্টাদশ
৪। কোন গ্রন্থের ভাষাকে সন্ধ্যাভাষা বলা হয়েছে?
– চর্যাপদ ( হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছেন)
৬। বাংলা সাহিত্যের স্তরকে কয়টি স্তরে ভাগ করা হয় ?
– ৩টি। যথা
১। প্রাচীন যুগ > ৯৫০-১২০০
২। মধ্যযুগ >> ১৩৫০-১৮০০।
৩।আধুনিক যুগ>> ১৮০০- আজ পর্যন্ত
৭। মধ্যযুগের সকল সাহিত্যে কিসের প্রাধান্য পেয়েছে?
– দেবতাকেন্দ্রিকতা
৮। মধ্যযুগের শ্রেষ্ট ফসল কোনটি ?
– বৈষ্ণব পদাবলি। (কিন্তু সর্বশ্রেষ্ঠ ফসল >> শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
৯। বৈষ্ণব পদাবলির নায়কনায়িকা কারা ?
– রাধা ও কৃষ্ণ।
১০। বাংলা সাহি্ত্যের বিকাশে একজন ইংরেজ পাদ্রী বিশেষ অবদান রাখেন তার নাম কি?
— উইলিয়াম কেরি।
১১।চর্যাপদের সবচেয়ে ভালো কবিতাটি লিখেছেন কে?
– শবরীপাদ
১২। ‘সোণে ভরতী করুণা নাবী।
রুপা থুই নাহিক ঠাবী’’- পঙক্তিটির অর্থ কি?
– আমার করুণা নামের নৌকা সোনায় সোনায় ভরে গেছে। সেখানে আর রুপো রাখার মতো তিল পরিমাণ জায়গা নাই। লিখেছেন >> কম্বলাম্বর পা।
১৩।চর্যাপদের শেষ কবিতাটি কার লেখা ?
– শবরী পা।( ১ম টা লুইপা)
১৪। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম কি?
– প্রভাবতী সম্ভাষণ ( ঈশ্বরচন্দ্র)
১৫। যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি ।। পঙক্তিটি কার ?
– আবদুল হাকিম ( নুর নামা কাব্যে)
১৬। আব্দুল হাকিমের কয়টি কাব্য পাওয়া যায়?
– ৫টি। ইউসুফ- জুলেখা, নূরনাম, দুর েমজলিশ, লালমোতি সয়ফুলমুলুক , হ্যানিকার লড়াই।
১৭। মহুয়া পালার প্রধান চরিত্র গুলো কি কি?
– মহুয়া, নদের চাঁদ, হুমরা বেদে , সাধু।
১৮। মৈমন সিংহ গীতিকা বিশ্বের কতগুলো ভাষায় মুদ্রিত হয় ?
– ২৩টি।
১৯। জঙ্গনাম কী?
– যুদ্ধকাব্য
২০। মর্সিয়া সাহিত্য কী?
– কারবালা ও িইসলামি বিযোগান্তক কাহিনি নিয়ে মূলত মুসলমানদের রচিত সাহিত্য ।
২১। মর্সিয়া সাহিত্যে একজন হিন্দু কবি অবদান রেখেছিলেন তাঁর নাম কি?
– রাধারমন গোপ। গ্রন্থ: ইমামগণের কেচ্ছা , আফত্ নামা
২১। সোনা রুপা নহে বাপা এ বেঙ্গা পিতল ।
ঘষিয়া মাজিয়া বাপু করেছ উজ্জ্বল।।’’ উক্তিটি কার ?
– মুরারী শীলের {চন্ডীমঙ্গল(মুকুন্দরাম চক্রবর্তী)}
২২। মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন , নগর পড়িলে দেবালয় কি এড়ায় ? উক্তিগুলো কার?
– ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর।
২৩। বৈষ্ণব পদাবলীর চারজন মহাকবি কারা ?
– বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস জ্ঞানদাস , গোবিন্দদাস ।
২৪। ড. দীনেশচন্দ্র সেন বৈষ্ণব পদাবলীর কতজন কবির কথা বলেছেন?
– ১৬৫।
২৫। বৈষ্ণব পদাবলীতে রাধা ও কৃষ্ণ কে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে?
– রাধা >. জীবাত্মা , কৃষ্ণ >> পরমাত্মা
২৬। বৈষ্ণব পদাবলীতে কয় প্রকার রসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে?
– ৫প্রকার । যথা শান্ত, দাস্য, বাত্সল্য, সখ্য, মধুর।
– চর্যাপদ
২। চর্যাপদ কোন শতকে রচিত হয়েচিল ?
– দশম শতকের মধ্যভাগ থেকে দ্বাদশ শতকের মধ্যে( ৯৫০-১২০০)
৩। কোন শতকে বাংলা সাহিত্যে কবিতা বা পদ্য লেখা শুরু হয় ?
– দশম শতক থেকে অষ্টাদশ
৪। কোন গ্রন্থের ভাষাকে সন্ধ্যাভাষা বলা হয়েছে?
– চর্যাপদ ( হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছেন)
৬। বাংলা সাহিত্যের স্তরকে কয়টি স্তরে ভাগ করা হয় ?
– ৩টি। যথা
১। প্রাচীন যুগ > ৯৫০-১২০০
২। মধ্যযুগ >> ১৩৫০-১৮০০।
৩।আধুনিক যুগ>> ১৮০০- আজ পর্যন্ত
৭। মধ্যযুগের সকল সাহিত্যে কিসের প্রাধান্য পেয়েছে?
– দেবতাকেন্দ্রিকতা
৮। মধ্যযুগের শ্রেষ্ট ফসল কোনটি ?
– বৈষ্ণব পদাবলি। (কিন্তু সর্বশ্রেষ্ঠ ফসল >> শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
৯। বৈষ্ণব পদাবলির নায়কনায়িকা কারা ?
– রাধা ও কৃষ্ণ।
১০। বাংলা সাহি্ত্যের বিকাশে একজন ইংরেজ পাদ্রী বিশেষ অবদান রাখেন তার নাম কি?
— উইলিয়াম কেরি।
১১।চর্যাপদের সবচেয়ে ভালো কবিতাটি লিখেছেন কে?
– শবরীপাদ
১২। ‘সোণে ভরতী করুণা নাবী।
রুপা থুই নাহিক ঠাবী’’- পঙক্তিটির অর্থ কি?
– আমার করুণা নামের নৌকা সোনায় সোনায় ভরে গেছে। সেখানে আর রুপো রাখার মতো তিল পরিমাণ জায়গা নাই। লিখেছেন >> কম্বলাম্বর পা।
১৩।চর্যাপদের শেষ কবিতাটি কার লেখা ?
– শবরী পা।( ১ম টা লুইপা)
১৪। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গদ্য রচনার নাম কি?
– প্রভাবতী সম্ভাষণ ( ঈশ্বরচন্দ্র)
১৫। যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি ।। পঙক্তিটি কার ?
– আবদুল হাকিম ( নুর নামা কাব্যে)
১৬। আব্দুল হাকিমের কয়টি কাব্য পাওয়া যায়?
– ৫টি। ইউসুফ- জুলেখা, নূরনাম, দুর েমজলিশ, লালমোতি সয়ফুলমুলুক , হ্যানিকার লড়াই।
১৭। মহুয়া পালার প্রধান চরিত্র গুলো কি কি?
– মহুয়া, নদের চাঁদ, হুমরা বেদে , সাধু।
১৮। মৈমন সিংহ গীতিকা বিশ্বের কতগুলো ভাষায় মুদ্রিত হয় ?
– ২৩টি।
১৯। জঙ্গনাম কী?
– যুদ্ধকাব্য
২০। মর্সিয়া সাহিত্য কী?
– কারবালা ও িইসলামি বিযোগান্তক কাহিনি নিয়ে মূলত মুসলমানদের রচিত সাহিত্য ।
২১। মর্সিয়া সাহিত্যে একজন হিন্দু কবি অবদান রেখেছিলেন তাঁর নাম কি?
– রাধারমন গোপ। গ্রন্থ: ইমামগণের কেচ্ছা , আফত্ নামা
২১। সোনা রুপা নহে বাপা এ বেঙ্গা পিতল ।
ঘষিয়া মাজিয়া বাপু করেছ উজ্জ্বল।।’’ উক্তিটি কার ?
– মুরারী শীলের {চন্ডীমঙ্গল(মুকুন্দরাম চক্রবর্তী)}
২২। মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন , নগর পড়িলে দেবালয় কি এড়ায় ? উক্তিগুলো কার?
– ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর।
২৩। বৈষ্ণব পদাবলীর চারজন মহাকবি কারা ?
– বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস জ্ঞানদাস , গোবিন্দদাস ।
২৪। ড. দীনেশচন্দ্র সেন বৈষ্ণব পদাবলীর কতজন কবির কথা বলেছেন?
– ১৬৫।
২৫। বৈষ্ণব পদাবলীতে রাধা ও কৃষ্ণ কে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে?
– রাধা >. জীবাত্মা , কৃষ্ণ >> পরমাত্মা
২৬। বৈষ্ণব পদাবলীতে কয় প্রকার রসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে?
– ৫প্রকার । যথা শান্ত, দাস্য, বাত্সল্য, সখ্য, মধুর।
২৭। বৈষ্ণব পদাবলী যিনি সবার আগে সংকলন করেন তার নাম কি?
– বাবা আউল মনোহর দাস।
২৮। নাথ সাহিত্য কী?
-বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে শিব উপাসক নাথ- যোগী ও সিদ্ধাচার্যদের রচিত সাহিত্যিই নাথ সাহিত্য হিসে পরিচিত ।
২৯। মুসলমান হয়েও একজন নাথ সাহিত্য লেখেন তাঁর নাম কী ?
– শেখ ফয়জুল্লাহ (গোরক্ষ বিজয়)
৩০। বটতলার পুঁথি কী ?
– দোভাষী পুথিঁ বা পুথি সাহিত্যের অন্য নাম
– বাবা আউল মনোহর দাস।
২৮। নাথ সাহিত্য কী?
-বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে শিব উপাসক নাথ- যোগী ও সিদ্ধাচার্যদের রচিত সাহিত্যিই নাথ সাহিত্য হিসে পরিচিত ।
২৯। মুসলমান হয়েও একজন নাথ সাহিত্য লেখেন তাঁর নাম কী ?
– শেখ ফয়জুল্লাহ (গোরক্ষ বিজয়)
৩০। বটতলার পুঁথি কী ?
– দোভাষী পুথিঁ বা পুথি সাহিত্যের অন্য নাম
সাধারণ জ্ঞান | বাংলা সাহিত্য
১/ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন = চর্যাপদ
আর মধ্য যুগের ১ম নিদর্শন = শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
–
২/ ভাষার জগতে বাংলার স্থান = ৪র্থ আর
সিয়েরা-লিওনের ২য় ভাষা হলো = বাংলা।
–
৩/ নাটকের সংলাপে অনুপযোগী হলো = সাধু
ভাষা আর সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে =
গুরুচণ্ডালী দোষ বলে।
–
৪/ চাকর, চাকু, দারোগা = তুর্কি ভাষার শব্দ,
আলপিন, আলমারী, পাউরুটি, বালতি = পর্তুগিজ
ভাষার শব্দ আর কুপন, কার্তুজ, রেস্তোরা হলো =
ফরাসি ভাষার শব্দ।
–
৫/ বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন = মনুয়েল দ্য
আসসুম্প সাঁও আর ১ম বাঙ্গালী হিসেবে বাংলা
ব্যাকরণ রচনা করেন =
রাজা রামমোহন রায়।
–
৬/ বাংলা ব্যাকরণের প্রধান আলোচ্য বিষয় বা
ভাষার মৌলিক অংশ = ৪ টি আর ণত্ব ও ষত্ব
বিধান, সমাস এবং সন্ধি আলোচিত হয় =
ধ্বনিতত্ত্বে।
–
৭/বাংলা বর্ণমালায় সর্বমোট বর্ণ রয়েছে = ৫০
টি, পূর্ণমাত্রা = ৩২টি, অর্ধমাত্রা = ৮টি আর
মাত্রাহীন = ১০টি।
–
৮/স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রুপ হলো=স্বর বা কার আর
ব্যঞ্জনবর্ণের = ফলা (মনে রাখবেন বাংলা
বর্ণমালায় = ৫ টি ফলা আছে)।
–
৯/ মহাপ্রাণ ধ্বনি = উচ্চারণের সময় বাতাসের
আধিক্য থাকে আর, তর, তম, তন প্রত্যয়যুক্ত
বিশেষণ পদের অন্ত ‘অ’ সব সময় = সংবৃত হয়।
–
১০/ পরের ই কার ও উ কার আগেই উচ্চারিত হওয়ার
রীতিকে = অপনিহিতি বলে আর দুটো সমবর্ণের
একটির পরিবর্তনকে = বিষমীভবন বলে
আর মধ্য যুগের ১ম নিদর্শন = শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
–
২/ ভাষার জগতে বাংলার স্থান = ৪র্থ আর
সিয়েরা-লিওনের ২য় ভাষা হলো = বাংলা।
–
৩/ নাটকের সংলাপে অনুপযোগী হলো = সাধু
ভাষা আর সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে =
গুরুচণ্ডালী দোষ বলে।
–
৪/ চাকর, চাকু, দারোগা = তুর্কি ভাষার শব্দ,
আলপিন, আলমারী, পাউরুটি, বালতি = পর্তুগিজ
ভাষার শব্দ আর কুপন, কার্তুজ, রেস্তোরা হলো =
ফরাসি ভাষার শব্দ।
–
৫/ বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন = মনুয়েল দ্য
আসসুম্প সাঁও আর ১ম বাঙ্গালী হিসেবে বাংলা
ব্যাকরণ রচনা করেন =
রাজা রামমোহন রায়।
–
৬/ বাংলা ব্যাকরণের প্রধান আলোচ্য বিষয় বা
ভাষার মৌলিক অংশ = ৪ টি আর ণত্ব ও ষত্ব
বিধান, সমাস এবং সন্ধি আলোচিত হয় =
ধ্বনিতত্ত্বে।
–
৭/বাংলা বর্ণমালায় সর্বমোট বর্ণ রয়েছে = ৫০
টি, পূর্ণমাত্রা = ৩২টি, অর্ধমাত্রা = ৮টি আর
মাত্রাহীন = ১০টি।
–
৮/স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রুপ হলো=স্বর বা কার আর
ব্যঞ্জনবর্ণের = ফলা (মনে রাখবেন বাংলা
বর্ণমালায় = ৫ টি ফলা আছে)।
–
৯/ মহাপ্রাণ ধ্বনি = উচ্চারণের সময় বাতাসের
আধিক্য থাকে আর, তর, তম, তন প্রত্যয়যুক্ত
বিশেষণ পদের অন্ত ‘অ’ সব সময় = সংবৃত হয়।
–
১০/ পরের ই কার ও উ কার আগেই উচ্চারিত হওয়ার
রীতিকে = অপনিহিতি বলে আর দুটো সমবর্ণের
একটির পরিবর্তনকে = বিষমীভবন বলে
বাংলায় যেখানে ভরসা- । পার্ট – ২
★★”পুঁথি সাহিত্য সম্পর্কে”★★
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
1. শায়ের কারা?
উঃ পুঁথি সাহিত্যের রচয়িতাদের শায়ের বলা হয়।
2. পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি/রচয়িতা কে?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ।
3. উল্লেখযোগ্য শায়েরের নাম কি?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা, মালে মুহম্মদ, আয়েজুদ্দিন, মুহম্মদ মুনশী,দানেশ প্রমুখ।
4. পুঁথি সাহিত্যে কোন কোন ভাষার সংমিশ্রন ঘটেছে?
উঃ আরবী, ফার্সি, বাংলা,হিন্দি, তুর্কি প্রভৃতি।
5. ‘কালুগাজী’ ও ‘চন্দ্রাবতী’ কোন ধরনের সাহিত্য?
উঃ পুঁথি সাহিত্য।
6. পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি কে ছিলেন?
উঃ ফকির গরিবুল্লাহ।
7. ফকির গরিবুল্লাহ। শ্রেষ্ঠ কবি প্রতিভা কোন গ্রন্থে বিধৃত?
উঃ ইউসুফ- জুলেখা।
8. প্রনোয়োপখ্যান জাতীয় উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কি কি ?
উঃ ইউসুফ- জুলেখা, সয়ফুলমূলক- বদিউজ্জমান,লায়লী-মজনু, গুলে- বকাওলী ইত্যাদি।
::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
1. শায়ের কারা?
উঃ পুঁথি সাহিত্যের রচয়িতাদের শায়ের বলা হয়।
2. পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি/রচয়িতা কে?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ।
3. উল্লেখযোগ্য শায়েরের নাম কি?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা, মালে মুহম্মদ, আয়েজুদ্দিন, মুহম্মদ মুনশী,দানেশ প্রমুখ।
4. পুঁথি সাহিত্যে কোন কোন ভাষার সংমিশ্রন ঘটেছে?
উঃ আরবী, ফার্সি, বাংলা,হিন্দি, তুর্কি প্রভৃতি।
5. ‘কালুগাজী’ ও ‘চন্দ্রাবতী’ কোন ধরনের সাহিত্য?
উঃ পুঁথি সাহিত্য।
6. পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি কে ছিলেন?
উঃ ফকির গরিবুল্লাহ।
7. ফকির গরিবুল্লাহ। শ্রেষ্ঠ কবি প্রতিভা কোন গ্রন্থে বিধৃত?
উঃ ইউসুফ- জুলেখা।
8. প্রনোয়োপখ্যান জাতীয় উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কি কি ?
উঃ ইউসুফ- জুলেখা, সয়ফুলমূলক- বদিউজ্জমান,লায়লী-মজনু, গুলে- বকাওলী ইত্যাদি।
9. যুদ্ধ সর্ম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কি কি ?
উঃ জঙ্গনামা, আমীর হামজা,সোনাভান, কারবালার যুদ্ধ ইত্যাদি।
10. ‘পীর পাঁচালী’ বিষয়ক উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কি কি ?
উঃ গাজী-কালু চম্পাবতী, সত্য পীরের পুঁথি ইত্যাদি।
১১. মৈমনসিংহ গীতিকা কতটি ভাষায় অনুদিত হয়?
=২৩টি।
১২.পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম
লেখক কে?
=ফকির গরিবুল্লাহ।
————————————————
১৩. ‘মা’ শব্দটি কোন ভাষার?
=হিন্দি।
১৪. ‘পৌরসভা’ কোন তৎপরুষ সমাস?
=ষষ্ঠী।
১৫. চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত?
=মাত্রাবৃত্ত।
১৬. বাংলা ভাষায় পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণ কতটি?
=৩২টি, ৮টি ও ১০টি (যথাক্রমে)।
১৭. রীতি ভেদে বাংলা ভাষা কতো প্রকার?
=২প্রকার (সাধু রীতি ও চলিত রীতি)।
※চর্যাপদ কোন ছন্দে লিখা?
___মাত্রাবৃত্ত।
※কবি গানের প্রথম কবি কে?
___গোঁজলা পুট।
※’কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ
পথ’- উক্তিটির রুপকার কে?
___কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার।
※কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত
পত্রিকা?
___লাঙ্গল,ধূমকেতু, নবযুগ।
※কল্লোল কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
___১৯২৩সালে।
※গীতাঞ্জলি ইংরেজি অনুবাদ করেন?
___ড. বি. ইয়েটস।
※Origin and development of Bengali language-এর রচয়িতা কে?
___ড.সুনীতি কুমার।
※রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি উপাধি দেন কে?
___ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়।
※বিহারীলাল চক্রবর্তীকে ভোরের পাখি উপাধি দেন কে?
___রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
※. ‘সই কে শুনাইল শ্যাম নাম’ পদটির রচয়িতা কে?
উঃ চণ্ডীদাস
※. ‘জীবন স্মৃতি’ কার আত্মজীবনী?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
※. আমি বিজয় দেখেছি’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ এম আর আখতার মুকুল
※. ‘সংখ্যালঘু’ শব্দটি কোন সমাস?
উঃ কর্মধারয় সমাস
※. কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হয় কোন সনে?
উঃ ১৯৭২ সালের ২৪ মে
※. শওকত ওসমানের ‘কৃতদাসের হাসি’ উপন্যাসটি কোন ধরনের উপন্যাস?
উঃ প্রতীকাশ্রয়ী
※. ‘পাদটীকা’ গল্পটি কে লিখেছেন?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী
※. ‘ঠাকুর’ পরিবারের আসল পদবী কি ছিল?
উঃ কুশারী
※. সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?
উঃ নীল লোহিত
※. ‘হুতোম প্যাঁচার নকশা’র রচয়িতা কে?
উঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
※. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম মুসলিম কবি কে?
উঃ শাহ মুহম্মদ সগীর
※. ‘রায়গুণাকর’ কার কাব্য উপাধি?
উঃ ভারতচন্দ্র
※. ‘চাঁদ সওদাগর’ বাংলা কোন কাব্যধারার চরিত্র?
উঃ মনসামঙ্গল
※. ‘চতুরঙ্গ’ পত্রিকার সম্পাদক কে?
উঃ হুমায়ূন কবির
※. বিধবাবিবাহ রহিত করণে কে কলম
যুদ্ধ করেন?
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
※.মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রধান অবদান কোনটি?
উঃ মহাকাব্য রচনা
※. বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কোনটি?
উঃ কৃষ্ণকুমারী
※. বাংলা ভাষায় প্রথম আর্থ সামাজিক
রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন কে?
উঃ দীনবন্ধু মিত্র
※ ‘নীলদর্পণ’ নাটকটি কোন শহর থেকে প্রকাশিত হয়েছিল?
উঃ ঢাকা
※. ‘ইন্দিরা’ গ্রন্থটি কার?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
※. ‘রায় নন্দিনী’ কার রচনা?
উঃ সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
※. ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশ
উঃ জঙ্গনামা, আমীর হামজা,সোনাভান, কারবালার যুদ্ধ ইত্যাদি।
10. ‘পীর পাঁচালী’ বিষয়ক উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কি কি ?
উঃ গাজী-কালু চম্পাবতী, সত্য পীরের পুঁথি ইত্যাদি।
১১. মৈমনসিংহ গীতিকা কতটি ভাষায় অনুদিত হয়?
=২৩টি।
১২.পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম
লেখক কে?
=ফকির গরিবুল্লাহ।
————————————————
১৩. ‘মা’ শব্দটি কোন ভাষার?
=হিন্দি।
১৪. ‘পৌরসভা’ কোন তৎপরুষ সমাস?
=ষষ্ঠী।
১৫. চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত?
=মাত্রাবৃত্ত।
১৬. বাংলা ভাষায় পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণ কতটি?
=৩২টি, ৮টি ও ১০টি (যথাক্রমে)।
১৭. রীতি ভেদে বাংলা ভাষা কতো প্রকার?
=২প্রকার (সাধু রীতি ও চলিত রীতি)।
※চর্যাপদ কোন ছন্দে লিখা?
___মাত্রাবৃত্ত।
※কবি গানের প্রথম কবি কে?
___গোঁজলা পুট।
※’কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ
পথ’- উক্তিটির রুপকার কে?
___কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার।
※কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত
পত্রিকা?
___লাঙ্গল,ধূমকেতু, নবযুগ।
※কল্লোল কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
___১৯২৩সালে।
※গীতাঞ্জলি ইংরেজি অনুবাদ করেন?
___ড. বি. ইয়েটস।
※Origin and development of Bengali language-এর রচয়িতা কে?
___ড.সুনীতি কুমার।
※রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি উপাধি দেন কে?
___ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়।
※বিহারীলাল চক্রবর্তীকে ভোরের পাখি উপাধি দেন কে?
___রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
※. ‘সই কে শুনাইল শ্যাম নাম’ পদটির রচয়িতা কে?
উঃ চণ্ডীদাস
※. ‘জীবন স্মৃতি’ কার আত্মজীবনী?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
※. আমি বিজয় দেখেছি’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ এম আর আখতার মুকুল
※. ‘সংখ্যালঘু’ শব্দটি কোন সমাস?
উঃ কর্মধারয় সমাস
※. কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হয় কোন সনে?
উঃ ১৯৭২ সালের ২৪ মে
※. শওকত ওসমানের ‘কৃতদাসের হাসি’ উপন্যাসটি কোন ধরনের উপন্যাস?
উঃ প্রতীকাশ্রয়ী
※. ‘পাদটীকা’ গল্পটি কে লিখেছেন?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী
※. ‘ঠাকুর’ পরিবারের আসল পদবী কি ছিল?
উঃ কুশারী
※. সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?
উঃ নীল লোহিত
※. ‘হুতোম প্যাঁচার নকশা’র রচয়িতা কে?
উঃ কালীপ্রসন্ন সিংহ
※. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম মুসলিম কবি কে?
উঃ শাহ মুহম্মদ সগীর
※. ‘রায়গুণাকর’ কার কাব্য উপাধি?
উঃ ভারতচন্দ্র
※. ‘চাঁদ সওদাগর’ বাংলা কোন কাব্যধারার চরিত্র?
উঃ মনসামঙ্গল
※. ‘চতুরঙ্গ’ পত্রিকার সম্পাদক কে?
উঃ হুমায়ূন কবির
※. বিধবাবিবাহ রহিত করণে কে কলম
যুদ্ধ করেন?
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
※.মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রধান অবদান কোনটি?
উঃ মহাকাব্য রচনা
※. বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কোনটি?
উঃ কৃষ্ণকুমারী
※. বাংলা ভাষায় প্রথম আর্থ সামাজিক
রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন কে?
উঃ দীনবন্ধু মিত্র
※ ‘নীলদর্পণ’ নাটকটি কোন শহর থেকে প্রকাশিত হয়েছিল?
উঃ ঢাকা
※. ‘ইন্দিরা’ গ্রন্থটি কার?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
※. ‘রায় নন্দিনী’ কার রচনা?
উঃ সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
※. ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশ
চর্যাপদ
চর্যাপদের আবিস্কার– ১৯০৭ খ্রি পূর্ববঙ্গের প্রখ্যাত মনীষী ও পণ্ডিত মহামহোপাধ্যায় ডঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৮৫৩-১৯৩১) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণাকালে তার গবেষণাকাজের সহযোগিতার জন্য নেপালের রাজেন্দ্রলাল মিত্রের আমন্ত্রণে কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটির অর্থায়নে নেপালে গমন করেন এবং নেপালের রাজ গ্রন্থশালা পরিভ্রমণকালে চর্যাপদের হাতে লেখা ৪ খানি পুঁথি উদ্ধার করেন। পুঁথি ৪ টি হল-
১) চর্যাচর্যবিনিশ্চয়
২) কাহ্নপাদের দোহা
৩) সরহপাদের দোহা
৪) ডাকার্ণব
২। চর্যাপদের আবিস্কারক– হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৮৫৩-১৯৩১), তার উপাধি-মহামহোপাধ্যায় ১৮৯৮ সালে কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি তাকে এই উপাধি দেন। তিনি ডঃ দীনেশচন্দ্র সেনের(তৎকালীন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক) তত্ত্বাবধানে এশিয়াটিক সোসাইটির অর্থায়নে পি এইচ ডি করেন যার বিষয় ছিল- পূর্ববাংলার ভাষা, সাহিত্যের ইতিহাস আদি সাহিত্য, সংস্কৃত।গবেষণাকালে তিনি নেপালের রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্রের একটি গ্রন্থ পান যার নাম– Sanskrit Buddhist Literature in Nepal (1882)। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি নেপাল গমন করেন এবং চর্যাপদ আবিস্কার করেন।
৩। চর্যাপদের টীকাকার এবং তার কাজ– সংস্কৃত টীকাকার মুনিদত্ত। তিনি চর্যাপদের ৪ টি পুঁথি লিখেন। এতে ধারাবাহিকভাবে নিম্নোক্ত কাজগুলো করেন-
১) চর্যাচর্যবিনিশ্চয়
২) কাহ্নপাদের দোহা
৩) সরহপাদের দোহা
৪) ডাকার্ণব
২। চর্যাপদের আবিস্কারক– হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৮৫৩-১৯৩১), তার উপাধি-মহামহোপাধ্যায় ১৮৯৮ সালে কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি তাকে এই উপাধি দেন। তিনি ডঃ দীনেশচন্দ্র সেনের(তৎকালীন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক) তত্ত্বাবধানে এশিয়াটিক সোসাইটির অর্থায়নে পি এইচ ডি করেন যার বিষয় ছিল- পূর্ববাংলার ভাষা, সাহিত্যের ইতিহাস আদি সাহিত্য, সংস্কৃত।গবেষণাকালে তিনি নেপালের রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্রের একটি গ্রন্থ পান যার নাম– Sanskrit Buddhist Literature in Nepal (1882)। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি নেপাল গমন করেন এবং চর্যাপদ আবিস্কার করেন।
৩। চর্যাপদের টীকাকার এবং তার কাজ– সংস্কৃত টীকাকার মুনিদত্ত। তিনি চর্যাপদের ৪ টি পুঁথি লিখেন। এতে ধারাবাহিকভাবে নিম্নোক্ত কাজগুলো করেন-
১) তিনি মুলপদগুলো লিখেন। চর্যাপদের কবিতাগুলা প্রতিটি ৮/১০/১২ ও ১৪ চরণের ছিল। এর মধ্যে সর্বাধিক কবিতা ১০ চরণ।
২) এরপর তিনি পদগুলোকে সমকালীন বাংলায় রূপান্তরিত করেন।
৩) এবং প্রতিটি পদের টীকা ভাষ্য প্রদান করেন।
*তবে ১১ নং পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা করা হয়নি।
৪। চর্যাপদের কতজন কবির কোন পদ পাওয়া যায় নি? এ সম্পর্কে যা জানেন লিখুন।
১৯০৭ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর আবিষ্কৃত চর্যাপদে পাওয়া পদের সংখ্যা ছিল সাড়ে ছেচল্লিশটি যার পদকর্তা ২২ জন। কিন্ত সংস্কৃত টীকাকার মুনিদত্তের টীকায় ২৪ জন পদকর্তার নাম পাওয়া গিয়েছিল। সেদিক থেকে ২ জনের কোন পদ পাওয়া যায় নি বলা হয়। এরা হলেন- (১) তন্ত্রী পা (২) লাড়ীডোম্বী পা
কিন্ত হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর মৃত্যুর পর ১৯৩৮ সালে ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপদের ১ টি তিব্বতী অনুবাদ আবিস্কার করেন। যার মধ্যে ২৫ নং পদের পদকর্তা হিসাবে তন্ত্রী পার নাম পাওয়া গেলেও লাড়ীডোম্বী পার কোন পদই পাওয়া যায় নি।
৫। চর্যাপদের ভাষা– চর্যাপদে ৫টি ভাষার মিশ্রণ রয়েছে। যথা-
১) বাংলা- ৬০%
২) হিন্দী- ১০%
৩) মৈথিলি- ১০%
৪) অসমীয়া- ১০%
৫) উড়িয়া- ১০%
চর্যাপদের ভাষাকে প্রাচীন বাংলা বলে প্রতিপন্ন করেন প্রখ্যাত ভাষাবিদ ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। এ সম্পর্কিত তার লিখিত দাবী প্রকাশিত হয় ১৯২৬ সালে ODBL গ্রন্থে।
পণ্ডিতগণ চর্যাপদের ভাষাকে সান্ধ্য বা আলো-আধারি ভাষা বলে অভিহিত করেছেন। সন্ধ্যাবেলায় গোধূলিলগ্নে আলো আঁধারের খেলা চলে। এ আলোতে যেমন স্পষ্ট অবয়ব বুঝা যায় না। তেমনি চর্যাপদের ভাষাও কিছুটা বুঝা যায় কিছুটা বুঝা যায় না।
৬। চর্যাপদের সম্পাদনা– ১৯১৬ সালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কলকাতা বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ থেকে আবিষ্কৃত ৪ টি পুঁথির সমন্বয়ে সাড়ে ছেচল্লিশ টি পদ নিয়ে “হাজার বছরের পুরানা বাঙ্গালা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গান ও দোহা” নামে চর্যাপদ সম্পাদনা করেন।
পরবর্তীতে ১৯৫৭ সালে ৪ জন ভাষা বিজ্ঞানী চর্যাপদকে পুনরায় সম্পাদনা করেন। তারা হলেন-
১) ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
২) ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৩) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
৪) রাহুল সংকীর্তায়ন
৭। চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ আবিষ্কার– ১৯৩৮ সালে কলকাতার বিখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানী প্রবোধচন্দ্র বাগচী (হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর শিষ্য)নেপাল থেকে চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ আবিষ্কার করেন। এর অনুবাদ করেন- কীর্তিচন্দ্র।
৮। চর্যাপদের বাঙালি কবি কারা ছিলেন?
যেহেতু চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের আদি গ্রন্থ সেহেতু এর সকল পদকর্তাই বাঙালি ছিলেন। তবে এখানে বাঙালি কবি বলতে পূর্ব বাংলা তথা অত্র এলাকার বাঙালি কবিদের কথা বলা হয়েছে। এরুপ ২ জন পদকর্তা হল শবর পা এবং ভুসুকু পা।
শবর নামের অর্থ ব্যাধ বা শিকারি
পূর্ব বঙ্গের বাঙ্গালিরা আদিকাল থেকেই শিকারী বৃত্তের সাথে জড়িত ছিলেন, তাই শবর পা কে এই বঙ্গের কবি বলা হয়।
অপরদিকে ভুসুকু পার কবিতায়ও শিকারীবৃত্তির চিহ্ন প্রতিফলিত হয়, তাছাড়া ভুসুকু পা তার ৬ নং পদে নিজেকে বাঙালি বলে দাবী করেছেন।
৯। চর্যাপদ কি গান? এ সম্পর্কে আপনার মতামত দিন।
বহু সমালোচকের মতে চর্যাপদ হল- “বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকদের সাধন ভজন সম্পর্কিত গানের সংকলন”
সৈয়দ আলী আহসান এটিকে চর্যাগীতিকা বলে অভিহিত করেছেন। ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ একে “Buddhist mystic songs” বলে অভিহিত করেছেন কারণ চর্যাপদের পদগুলোর মধ্যে ১৬টি গানের রাগ পাওয়া গিয়েছিল। তাই একে গানের সংকলন বলাই অধিক যুক্তিযুক্ত। চর্যাপদে প্রাপ্ত গানের রাগগুলো হল-
১) রাগ ভৈরবী
২) রাগ গুঞ্জরী
৩) রাগ পঠমঞ্জরী
১০। চর্যাপদের সাহিত্যমুল্য নিরূপণ– যদিও চর্যাপদ বৌদ্ধ সহজিয়া সাধকদের সাধন জ্ঞান সম্পর্কিত গানের সংকলন তথাপি এটি আবিষ্কারের পরে এর মধ্যে কয়েকটি সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়েছে। সেগুলো হল- ভাষা, ছন্দ এবং অলংকারের যথাযথ প্রয়োগ।
১) চর্যাপদের ভাষা হল প্রাচীন বাংলা। এটি ১ম প্রমাণ করেন ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। বাংলা কোন ধর্মীয় ভাষা নয়।
২) ছন্দ হল কবিতা রচনার ধরন বা রীতি। ছন্দ ৩ প্রকার। যথা- স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত। চর্যাপদের পদগুলোতে মাত্রাবৃত্ত ছন্দ প্রয়োগের কারণে এটিকে সাহিত্য বলে অভিহিত করা যায়।
৩) কবিতা চরণের সৌন্দর্যবর্ধনের নাম হল অলঙ্কার। অলঙ্কার ২ প্রকার। যথা-শব্দালঙ্কার ও অর্থালঙ্কার। চর্যাপদে অর্থালঙ্কার এর অন্তর্ভুক্ত রূপক অলঙ্কার এর প্রয়োগ রয়েছে।
ভাষা, ছন্দ ও অলঙ্কার এর প্রয়োগের কারণে চর্যাপদকে একটি স্বার্থক সাহিত্যকর্ম হিসাবে অভিহিত করা যায়
বাংলায় যেখানে ভরসা- । পার্ট – ১
১। চর্যাপদে কতটি পদ পাওয়া যায় >> সাড়ে ছে চল্লিশটি
২।মোট পদকর্তা >> ২৩মতান্তরে ২৪। লালনীল দীপাবলিতে ২৪জন আছে।
৩।চর্যাপদের ভাষা যে বাংলা এটা কে প্রথম বলেছিলেন >> ড. সুনীতিকুমার চট্টোপ্যাধ্যায়
৪।বাঙলা ভাষার উত্পত্তি ও বিকাশ গ্রন্থটি রচয়িতা >>ড. সুনীতিকুমার চট্টোপ্যাধ্যায়
৫।হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা বইটি কবে প্রকাশিত হয় >১৯১৬
৬।চর্যাপদ -এর আরো দুটি বই কি আবিষ্কার করা হয় >> ডাকার্ণব ও দোহাকোষ
.৭।কাহ্ন পা এর অন্য নাম কি? >> কৃষ্ণাচার্য
.
৮। > কাহ্ন পা রচিত পদের সংখ্যা :12টি।(সূত্র: লালনীল দীপাবলি)
৯।> চর্যাপদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদলেখেন : ভুসুক পা, ৮টি।
১০।সাধারণ মেয়ে নামক কবিতাটি কে লিখেছেন >> রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১১।চর্যাপদ পদ গুলো যে সুরে বা রাগে রচিত >> শেষে অন্তমিল । রাগ>> পট মঞ্জুরী, রাগ অরু, রাগ ভৈরবী।
———————————————————-
•লোকসাহিত্যের প্রাচীনতমশাখা : ছড়া। > ‘ময়মনসিংহ গীতিকা’সম্পাদনা করেন : দীনেশচন্দ্রসেন।
• > বাংলা টপ্পা গানের জনক : নিধুবাবু।
• > ‘স্বাধীনতা হীনতায়কে বাঁচিতে চায় হে’ চরণটিররচয়িতা : রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়।
• > আমীর হামজা ওজঙ্গনামা গ্রন্থদুটির লেখক :ফকীর গরীবুল্লাহ।
• > ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথমবই : বেতাল পঞ্চবিংশতি।
• > যে মহিলা কবি সর্বপ্রথমরামায়ণ অনুবাদ করেন :চন্দ্রাবতী।
• > মর্সিয়া সাহিত্যগড়ে উঠেছিল : অষ্টাদশ শতকে।
> অন্নদা মঙ্গল কাব্যেররচয়িতা :ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
———————————-
বাংলা সাহিত্যের পঞ্চপান্ডব –
———————————————-
ত্রিশের দশকের বিশিষ্ট ৫ জন কবি রবীন্দ্র প্রভাবের বাইরে গিয়ে বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতা সৃষ্টি করেছিলেন । তাঁদের ৫ জনকে বাংলা সাহিত্যে পঞ্চপান্ডব বলা হয় ।
তারা হলেন…. ( অ বু জ বি সু)
১.অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-৮৭)
২.বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-৭৪)
৩.জীবনান্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)
৪.বিষ্ণু দে (১৯০৯-৮২)
৫.সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-৬০)
২।মোট পদকর্তা >> ২৩মতান্তরে ২৪। লালনীল দীপাবলিতে ২৪জন আছে।
৩।চর্যাপদের ভাষা যে বাংলা এটা কে প্রথম বলেছিলেন >> ড. সুনীতিকুমার চট্টোপ্যাধ্যায়
৪।বাঙলা ভাষার উত্পত্তি ও বিকাশ গ্রন্থটি রচয়িতা >>ড. সুনীতিকুমার চট্টোপ্যাধ্যায়
৫।হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা বইটি কবে প্রকাশিত হয় >১৯১৬
৬।চর্যাপদ -এর আরো দুটি বই কি আবিষ্কার করা হয় >> ডাকার্ণব ও দোহাকোষ
.৭।কাহ্ন পা এর অন্য নাম কি? >> কৃষ্ণাচার্য
.
৮। > কাহ্ন পা রচিত পদের সংখ্যা :12টি।(সূত্র: লালনীল দীপাবলি)
৯।> চর্যাপদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদলেখেন : ভুসুক পা, ৮টি।
১০।সাধারণ মেয়ে নামক কবিতাটি কে লিখেছেন >> রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১১।চর্যাপদ পদ গুলো যে সুরে বা রাগে রচিত >> শেষে অন্তমিল । রাগ>> পট মঞ্জুরী, রাগ অরু, রাগ ভৈরবী।
———————————————————-
•লোকসাহিত্যের প্রাচীনতমশাখা : ছড়া। > ‘ময়মনসিংহ গীতিকা’সম্পাদনা করেন : দীনেশচন্দ্রসেন।
• > বাংলা টপ্পা গানের জনক : নিধুবাবু।
• > ‘স্বাধীনতা হীনতায়কে বাঁচিতে চায় হে’ চরণটিররচয়িতা : রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়।
• > আমীর হামজা ওজঙ্গনামা গ্রন্থদুটির লেখক :ফকীর গরীবুল্লাহ।
• > ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথমবই : বেতাল পঞ্চবিংশতি।
• > যে মহিলা কবি সর্বপ্রথমরামায়ণ অনুবাদ করেন :চন্দ্রাবতী।
• > মর্সিয়া সাহিত্যগড়ে উঠেছিল : অষ্টাদশ শতকে।
> অন্নদা মঙ্গল কাব্যেররচয়িতা :ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
———————————-
বাংলা সাহিত্যের পঞ্চপান্ডব –
———————————————-
ত্রিশের দশকের বিশিষ্ট ৫ জন কবি রবীন্দ্র প্রভাবের বাইরে গিয়ে বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতা সৃষ্টি করেছিলেন । তাঁদের ৫ জনকে বাংলা সাহিত্যে পঞ্চপান্ডব বলা হয় ।
তারা হলেন…. ( অ বু জ বি সু)
১.অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-৮৭)
২.বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-৭৪)
৩.জীবনান্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)
৪.বিষ্ণু দে (১৯০৯-৮২)
৫.সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-৬০)
বাংলা সাহিত্যের কিছু আলোচিত চরিত্র, লেখক ও লেখা
১. বাংলা সাহিত্যে সৃষ্ট প্রথম চরিত্র কোনটি? উঃ নিরঞ্জন (শূন্য পূরাণ)।
২. ঠকচাচা নামক চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ প্যারীচাঁদ মিত্র (আলালের ঘরের দুলাল)।
৩. চাঁদ সওদাগর বাংলা কোন কাব্য ধারার চরিত্র? উঃ মনসামঙ্গল।
৪. বেহুলা – লখীনদর ——- মনসামঙ্গল।
৫. কালকেতু, ফুল্লরা , মুরারি শীল ,ভাঁড়ুদত্ত, ধনপতি, খুল্লনা, কলিঙ্গের রাজা>> চন্ডীমঙ্গল(মুকুন্দরাম)।
৬. ঈশ্বরী পাটনী ——– অন্নদামঙ্গল।
৭. লাউসেন , হরিশ্চন্দ্র ——– ধর্মমঙ্গল।
৮. রাধা , কৃষ্ণ, বড়াই কোন কা্ব্যের চরিত্র ——– শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
৯. অমল চরিত্রের স্রষ্টা নাট্যকার কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (ডাকঘর)।
১০. নন্দিনী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (রক্তকরবী)।
১১. রাইচরণ চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন)।
১২. মৃন্ময়ী ও অপূর্ব চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমাপ্তি)।
১৩. সুরবালা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (একরাত্রী)।
১৪. দুখিরাম ও চন্দরা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শাস্তি)।
১৫. মধুসূদন, কুমুদিনী —– যোগাযোগ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
১৬. রতন —– পোস্ট মাস্টার (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
১৭. সুরবালা —– একরাত্রি (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
১৮. শর্মিলা, উর্মিলা —– দুইবোন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
১৯. প্যাকালে ,মেজবউ,গজালের ,রুবি, আনসার —– মৃত্যুক্ষুধা (কাজী নজরুল ইসলাম)।
২০. নূরু, মাহবুবার —– বাঁধনহারা (কাজী নজরুল ইসলাম)।
২১. মানসিংহ, আয়েশা, তিলোত্তমা —– দৃুর্গেশনন্দিনী (বঙ্কিম)।
২২. রোহিনী ও গোবিন্দ লাল চরিত্রটি কোন উপন্যাসের? উঃ কৃষ্ণকান্তের উইল(বঙ্কিম )।
২৩. নবকুমার ,কপালকুন্ডলা —– (কপালকুন্ডলা। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
২৪. কুন্দনন্দিনী, নগেন্দ্রনাথ —– বিষবৃক্ষ ।বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
২৫. শশী, কুসুম, হারু ঘোষ, গোপাল , সেনদিদি —– পুতুল নাচের ইতিকথা (মানিক বাবু)।
২৬. কুবের চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (পদ্মানদীর মাঝি)।
২৭. জমিলা, মজিদ , আমেনা —- লালসালু(সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ )।
২৮. দূর্গা, অপু, সর্বজয়া, হরিহর ——- পথের প্যাচালী (বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়)।
২৯. হেমাঙ্গিনী ও কেষ্ট,কাদম্বিনী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (মেজদিদি)।
৩০. মহিম, সুরেশ ও অচলা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (গৃহদাহ)।
৩১. ইন্দ্রনাথ , অভয়া, রাজলক্ষ্মী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (শ্রীকান্ত)।
৩২. দেবদাস,পার্বতী ও চন্দ্রমূখী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (দেবদাস)।
৩৩. রমা ও রমেশ চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (পল্লী সমাজ)।
৩৪. ষোড়শী ও নির্মল চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (দেনা-পাওনা)।
৩৫. সতীশ ও সাবেত্রী ,কিরণময়ী চরিত্রের স্রষ্টা ? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (চরিত্রহীন)।
৩৬. নবীন মাধব চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ দীনবন্ধু মিত্র (নীল দর্পণ)।
৩৭. কেনারাম, ঘটিরাম ডেপুটি ও নিমচাঁদ —– দীনবন্ধু মিত্র (সধবার একাদশী)।
৩৮. জয়গুন, হাসু, মায়মুন ——- সূর্যদীঘল বাড়ী (আবু ইসহাক )।
৩৯. দীপাঙ্কর (দীপু), সতী, লক্ষ্মী ——– কে? উঃ বিমল মিত্র (কড়ি দিয়ে কিনলাম)।
বাংলা সাহিত্যের ছন্দ
বাংলা ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার যথা: স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত।
তাছাড়া মনে রাখবেনঃ
————————-
পয়ার ছন্দে- অন্ত্যমিল থাকে।
অমিত্রাক্ষর- অন্ত্যমিল নেই।
স্বরবৃত্ত ছন্দকে লৌকিক ছন্দ বলে।
মাত্রাবৃত্ত ছন্দকে ধ্বনির প্রধান ছন্দ বলা হয়।
অক্ষরবৃত্ত ছন্দকে তান প্রধান ছন্দ বলে।
ছড়া- স্বরবৃত্ত ছন্দে রচিত হয়।
ছন্দের প্রবর্তকঃ
——————
অমিত্রাক্ষর-মাইকেল মধুসূদন দত্ত
স্বরাক্ষরিক ছন্দের প্রর্বতক করেন-সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন-সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন-কাজী নজরুল ইসলাম।
সমিল মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
——————————————-
কবি উপাধিঃ
—————
ছন্দের যাদুকর বলা হয় == সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে।
ছান্দসিক কবি বলা হয় == কবি আব্দুল কাদিরকে।
অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত:
—————————–
১। তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২। মেঘনাদবধ কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৩। পদ্মাবতী(দ্বিতীয় অঙ্ক)- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪। বীরাঙ্গনা কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত:
—————————
১। বঙ্গভাষা- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২। তাহারেই পড়ে মনে- সুফিয়া কামাল
৩। একটি ফটোগ্রাফ(মুক্ত অক্ষরবৃত্ত)- শামসুর রহমান
৪। বাংলাদেশ- অমিয় চক্রবর্তী
মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত:
————————-
১। চর্যাপদ- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী(আবিষ্কারক)
২। আঠারো বছর বয়স- সুকান্ত ভট্টাচার্য
৩। সোনার তরী- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪। পাঞ্জেরী- ফররুখ আহমদ
৫। জীবন বন্দনা- কাজী নজরুল ইসলাম
৬। কবর- জসীমউদ্দিন
স্বরবৃত্তে ছন্দে রচিত:
————————-
১। বাংলা আমার- কায়কোবাদ
মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত:
১। ব্রজাঙ্গনা কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
মিত্রাক্ষর ও অমিত্রাক্ষর উভয় ছন্দে রচিত:
১। চতুর্দশপদী কবিতাবলী- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
গদ্যছন্দে রচিত:
১। আমার পূর্ব বাংলা- সৈয়দ আলী আহসান
তাছাড়া মনে রাখবেনঃ
————————-
পয়ার ছন্দে- অন্ত্যমিল থাকে।
অমিত্রাক্ষর- অন্ত্যমিল নেই।
স্বরবৃত্ত ছন্দকে লৌকিক ছন্দ বলে।
মাত্রাবৃত্ত ছন্দকে ধ্বনির প্রধান ছন্দ বলা হয়।
অক্ষরবৃত্ত ছন্দকে তান প্রধান ছন্দ বলে।
ছড়া- স্বরবৃত্ত ছন্দে রচিত হয়।
ছন্দের প্রবর্তকঃ
——————
অমিত্রাক্ষর-মাইকেল মধুসূদন দত্ত
স্বরাক্ষরিক ছন্দের প্রর্বতক করেন-সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন-সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন-কাজী নজরুল ইসলাম।
সমিল মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
——————————————-
কবি উপাধিঃ
—————
ছন্দের যাদুকর বলা হয় == সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে।
ছান্দসিক কবি বলা হয় == কবি আব্দুল কাদিরকে।
অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত:
—————————–
১। তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২। মেঘনাদবধ কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৩। পদ্মাবতী(দ্বিতীয় অঙ্ক)- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪। বীরাঙ্গনা কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত:
—————————
১। বঙ্গভাষা- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
২। তাহারেই পড়ে মনে- সুফিয়া কামাল
৩। একটি ফটোগ্রাফ(মুক্ত অক্ষরবৃত্ত)- শামসুর রহমান
৪। বাংলাদেশ- অমিয় চক্রবর্তী
মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত:
————————-
১। চর্যাপদ- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী(আবিষ্কারক)
২। আঠারো বছর বয়স- সুকান্ত ভট্টাচার্য
৩। সোনার তরী- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪। পাঞ্জেরী- ফররুখ আহমদ
৫। জীবন বন্দনা- কাজী নজরুল ইসলাম
৬। কবর- জসীমউদ্দিন
স্বরবৃত্তে ছন্দে রচিত:
————————-
১। বাংলা আমার- কায়কোবাদ
মিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত:
১। ব্রজাঙ্গনা কাব্য- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
মিত্রাক্ষর ও অমিত্রাক্ষর উভয় ছন্দে রচিত:
১। চতুর্দশপদী কবিতাবলী- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
গদ্যছন্দে রচিত:
১। আমার পূর্ব বাংলা- সৈয়দ আলী আহসান
বাংলা সাহিত্য (বর্ণ ও ধ্বনি)
√ স্বরবর্ণ – ১১টি
√ ব্যঞ্জনবর্ণ – ৩৯ টি
√ মৌলিক স্বরধ্বনি – ৭ টি
√ হ্রসস্বর স্বরধ্বনি – ৪ টি
√ দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি – ৭টি
√ মাত্রাহীন – ১০ টি
√ অর্ধমাত্রা – ৮ টি
√ পূর্ণমাত্রা – ৩২ টি
√ কার – ১০ টি
√ স্পর্শবর্ণ – ২৫ টি
বিভিন্ন সাহিত্যকর্মের প্রথম কুশীলব
১. বাংলা ভাষার আদিকবি — লুইপা
২. আদি কবিদের মধ্যে সর্বাধিক কাব্য রচনা– কাহ্নপা
৩. পদাবলীর প্রথম কবি— চণ্ডীদাস
৪. প্রাচীনতম বাঙালি মুসলমান কবি– শাহ্ মোহাম্মাদ সগীর
৫. পুথিসাহিত্যের প্রাচীন লেখক— দৌলৎ কাজী
৬. সার্থক নাট্যকার/ সনেট রচনাকারী/
৭. মহাকাব্য রচয়িতা— মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৮. প্রথম মহিলা কবি— চন্দ্রাবতী
৯. মহিলা উপন্যাসিক– স্বর্ণকুমারী দেবী
১০. প্রথম সার্থক উপন্যাসিক—- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১. প্রথম যতি চিহ্নের ব্যাবহার— ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১২. প্রথম চলিত রীতি—- প্রমথ চৌধুরী
১৩. বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনাকারী (অবাঙ্গালী)— মানুএল দ্যা অ্যাসসুম্পাও
১৪. বাংলা অক্ষর প্রথম খোদাইকারী— পঞ্চানন কর্মকার।
১৫. বাংলাদেশ তথা ভারতবর্ষের প্রথম মুদ্রিত সংবাদপত্র বেঙ্গল গেজেট ।
১৬. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ ।
১৭. বাঙ্গালি পরিচালিত প্রথম সংবাদপত্র বাঙ্গাল গেজেট ।
১৮. মুসলমান সম্পাদিত প্রথম সংবাদপত্র সমাচার সভারাজেনদ্র ।
১৯. বাংলা ভাষার প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র সংবাদ প্রভাকর ।
২০. বাংলাদেশ ভূখণ্ড থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদ পত্র রংপুর বার্তাবহ ।
২১. ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র ঢাকা প্রকাশ ।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম
১. বাংলা সাহিত্যের প্রথম স্বার্থক নাট্যকারঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
২. বাংলাভাষায় প্রথম সনেট রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
৩. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান নাট্যকারঃ মীর মোশাররফ হোসেন।
৪. বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীত কবিঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী।
৫. বাংলা সাহিত্যে প্রথম যতি চিহ্ন ব্যবহারকারীঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৬. বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতি ব্যবহারকারীঃ প্রমথ চৌধুরী।
৭. প্রথম বাংলা অক্ষর খোদাইকারীঃ পঞ্চানন কর্মকার।
৮. সম্পূর্ন বাংলা অক্ষরের নকশা প্রস্তুতকারীঃ চালর্স উইলকিনস।
৯. প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখকঃ শামসুদ্দিন মুহম্মদ সিদ্দিকী।
১০. প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখিকাঃ বিবি তাহেরন নেছা।
১১. বাংলা দৈনিকের প্রথম মহিলা সাংবাদিকঃ লায়লা সামাদ।
১২. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবিঃ শাহ মুহম্মদ সগীর।
১৩. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম মহিলা কবিঃ মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা।
১৪. ছাপার অক্ষরে প্রথম বাংলা বইঃ কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ, রচয়িতাঃ ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও।
১৫. বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থঃ কথোপকথন, রচয়িতাঃ উইলিয়াম কেরী, প্রকাশকালঃ ১৮০১ সাল।
১৬. বাংলা সাহিত্যে প্রথম উপন্যাসঃ আলালের ঘরের দুলাল, রচয়িতাঃ প্যারীচাঁদ মিত্র, প্রকাশকালঃ ১৮৫৭ সাল।
১৭. বাংলা ভাষার রচিত প্রথম প্রণোয়পখ্যানঃ ইউসুফ জোলেখা, রচয়িতাঃ শাহ মুহম্মদ সগীর, প্রকাশকালঃ ১৪-১৫ শতকের মধ্যে।
১৮. বাংলা সাহিত্যে প্রথম রোমান্টিক উপন্যাসঃ কপালকু-লা, রচয়িতাঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, প্রকাশকালঃ ১৮৬৬ সাল।
১৯. বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যকরণঃ পর্তুগীজ বাংলা ব্যকরণ, রচয়িতাঃ ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও, প্রকাশকালঃ ১৭৩৪ সাল।
২০. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থঃ বেদান্ত, রচয়িতাঃ রাজা রামমোহন রায়, প্রকাশকালঃ ১৮১৫ সাল।
২১. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সামাজিক নাটকঃ কুলীনকুল সর্বস্ব, রচয়িতাঃ রাম নারায়ন তর্করন্ত, প্রকাশকালঃ ১৮৫৪ সাল।
২২. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রহসন নাটকঃ একেই কি বলে সভ্যতা ও বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, প্রকাশকালঃ ১৮৫৯ সাল।
২৩. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটকঃ ভদ্রাজুন, রচয়িতাঃ তারাপদ সিকদার, প্রকাশকালঃ ১৮৫২ সাল।
২৪. বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম ট্রাজেডি নাটকঃ কৃষ্ণকুমারী, রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, প্রকাশকালঃ ১৮৬১ সাল।
২৫. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক ট্রাজেডিঃ কীর্তি বিলাস, রচয়িতাঃ যোগেন্দ্র নাথ গুপ্ত, প্রকাশকালঃ ১৮৫২ সাল।
২৬. আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্যঃ পদ্মিনী উপাখ্যান, রচয়িতাঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রকাশকালঃ ১৮৫৮ সাল।
২৭. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যঃ মেঘনাদবধ, রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, প্রকাশকালঃ ১৮৬১ সাল।
২৮. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিকঃ স্বর্ণকুমারী দেবী, উপন্যাসঃ মেবার রাজ, প্রকাশকালঃ ১৮৭৭ সাল।
২৯. বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাময়িকীঃ দিকদর্শন, প্রকাশকঃ শ্রীরামপুর মিশনারী জন ক্লার্ক মার্শম্যান, প্রকাশকালঃ ১৮১৮ সাল।
৩০. মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকাঃ সমাচার সভারাজেন্দ্র, সম্পাদকঃ শেখ আলীমুল্লাহ, প্রকাশকালঃ ১৮৩০ সাল।
৩১. ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থঃ নীলদর্পন, রচয়িতাঃ দীনবন্ধু মিত্র, প্রকাশকালঃ ১৮৬০ সাল।
৩২. ঢাকার প্রথম বাংলা ছাপাখানাঃ বাংলা প্রেস (আজিমপুর), প্রতিষ্ঠাতাঃ সুন্দর মিত্র, প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৮৬০ সাল।
৩৩. প্রথম বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন হয়ঃ কাশিম বাজার, সম্মেলনকালঃ ১৯০৬ সাল।
৩৪. বাংলা কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদকঃ ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।, অনুবাদকালঃ ১৮৮১-১৮৮৬ সাল।
কবি / সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম
১. অনন্ত বড়ু ––—- বড়ু চণ্ডীদাস।
২. অচিন্তকুমার সেনগুপ্ত ––—– নীহারিকা দেবী।
৩. চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ––—- জরাসন্ধ।
৪. ডঃ মনিরুজ্জামান ––—- হায়াৎ মামুদ।
৫. নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ––—– সুনন্দ।
৬. নীহাররঞ্জন গুপ্ত ––—- বানভট্ট।
৭. প্যারীচাঁদ মিত্র ––—– টেকচাঁদ ঠাকুর।
৮. কালি প্রসন্ন সিংহ ––—– হুতোম পেঁচা।
৯. বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় ––—– বনফুল।
১০. বিমল ঘোষ ––—- মৌমাছি।
১১. প্রমথ চৌধুরী ––—- বীরবল।
১২. মীর মশাররফ হোসেন ––—— গাজী মিয়া।
১৩. মধুসূদন মজুমদার ––—— দৃষ্টিহীন।
১৪. মোহিত লাল মজুমদার ––— সত্য সুন্দর দাস।
১৫. রাজশেখর বসু ––—- পরশুরাম।
১৬. শেখ আজিজুর রহমান —— শওকত ওসমান।
১৭. সমরেশ বসু —— কালকূট।
১৮. সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ——– নীল লোহিত।
১৯. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর — বিশ্বকবি, নাইট , ভানুসিংহ।
২০. রামনারায়ণ —— তর্করত্ন।
২১. ডঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ —ভাষা বিজ্ঞানী।
২২. আব্দুল কাদির ––——- ছান্দসিক কবি।
২৩. নজিবর রহমান ———– সাহিত্যরত্ন।
২৪. আলাওল ––——- মহাকবি।
২৫. আব্দুল করিম ––——-সাহিত্য বিশারদ।
২৬. ঈশ্বর গুপ্ত ––——-যুগসন্ধিক্ষণের কবি।
২৭. ঈশ্বরচন্দ্র ––——-বিদ্যাসাগর।
২৮. জসীম উদ্দিন ———–পল্লী কবি।
২৯. কাজেম আল কোরায়েশী ——– কায়কোবাদ।
৩০. কাজী নজরুল ইসলাম ———-বিদ্রোহী কবি।
৩১. ফররুখ আহমদ ——– মুসলিম রেনেসাঁর কবি।
৩২. নূরন্নেসা খাতুন ——–সাহিত্য স্বরসতী, বিদ্যাবিনোদিনী।
৩৩. গোবিন্দ্র দাস ———– স্বভাব কবি।
৩৪. গোলাম মোস্তফা – কাব্য সুধাকর।
৩৫. জীবনানন্দ দাশ – রূপসী বাংলার কবি, তিমির হননের কবি, ধুসর পাণ্ডুলিপির কবি।
৩৬. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায় —– সাহিত্য সম্রাট।
৩৭. বাহরাম খান ————- দৌলত উজীর।
৩৮. বিহারীলাল চক্রবর্তী ———– ভোরের পাখি।
৩৯. বিদ্যাপতি – পদাবলীর কবি।
৪০. বিষ্ণু দে – মার্কসবাদী কবি।
৪১. ভারতচন্দ্র – রায় গুনাকর।
৪২. মধুসূদন দত্ত – মাইকেল।
৪৩. মুকুন্দরাম – কবিকঙ্কন।
৪৪. মুকুন্দ দাস – চারণ কবি।
৪৫. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – অপরাজেয় কথাশিল্পী।
৪৬. সুধীন্দ্রনাথ দত্ত – ক্লাসিক কবি।
৪৭. সুকান্ত ভট্টাচার্য – কিশোর কবি।
৪৮. সুভাষ মুখোপাধ্যায় – পদাতিকের কবি।
৪৯. সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী – স্বপ্নাতুর কবি।
৫০. হেমচন্দ্র – বাংলার মিল্টন।
৫১. শেখ ফজলুল করিম – সাহিত্য বিশারদ, রত্নকর।
৫২. সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত – ছন্দের যাদুকর।
৫৩. শ্রীকর নন্দী – কবিন্দ্র পরমেশ্বর।
৫৪. সমর সেন – নাগরিক কবি।
৫৫. মোজাম্মেল হক – শান্তিপুরের কবি।
৫৬. যতীন্দ্রনাথ বাগচী – দুঃখবাদের কবি।
বাংলা ভাষায় প্রথম- (নাটক)
- বাংলা ভাষায় প্রথম নাটক > ভদ্রার্জুন > তারাপদ শিকদার।
- প্রথম সামাজিক নাটক > কুলীনকুল সর্বস্ব > রামনারায়ণ তর্ক রত্ন।
- একুশের প্রথম নাটক > কবর > মুনীর চৌধুরী।
- বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রহসনধর্মী নাটক > একেই বলে কি সভ্যতা > মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮৬০)।
- বাংলাভাষায় প্রথম সার্থক/আধুনিক নাটক > শর্মিষ্ঠা > মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
- বাংলা ভাষায় প্রথম ট্রাজেডী নাটক > কীর্তিবিলাস।
- বাংলা ভাষায় প্রথম সার্থক ট্রাজেডী নাটক > কৃষ্ণকুমারী > মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮৬১)।
- বাংলা ভাষায় প্রথম সার্থক কমেডি নাটক > পদ্মাবতী > মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
- বাংলা সাহ্যিত্যর
বাংলা সাহিত্যের সামায়িকপত্র ও সম্পাদক
1. বেঙ্গল গেজেটেড — জেমস অগাস্টস হিকি।
2. দিগদর্শন — জে.সি. মার্শম্যান।
3. সমাচার দর্পন — জে.সি. মার্শম্যান।
4. বাঙ্গাল গেজেট — গঙ্গাকিশোর ভট্রাচার্য।
5. সম্বাদ কৌমুদী — রাজা রামমোহন রায়।
6. ব্রাহ্মণ — রাজা রামমোহন রায়।
7. সমাচার চন্দ্রিকা — ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যয়।
8. বঙ্গদূত — নীলমনি হালদার।
9. সংবাদ প্রভাকর — ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
10. সমাচার সভারাজেন্দ্র — শেখ আলীমুল্লাহ।
11. সংবাদ রত্নাবলী — ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
12. তত্ত্ববোধিনী — অক্ষয় দত্ত।
16. সংবাদ ভাস্কর — ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
20. ঢাকা প্রকাশ — কৃষ্ণ চন্দ্র মজুমদার।
22. বঙ্গদর্শন — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
24. ভারতী — দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
25. সাহিত্য — সুরেশচন্দ্র সমাজপতি।
26. সাধনা — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
27. গুলিস্তা — এম. ওয়াজেদ আলী।
28. পূর্ণিমা — বিহারীলাল চক্রবর্তী।
29. মাসিক ভারতী — স্বর্ণকুমারী দেবী।
30. প্রবাসী — রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়।
32. সাপ্তাহিক মোহাম্মদী – মোহাম্মদ আকরাম খাঁ।
35. সবুজপত্র – প্রমথ চৌধুরী।
36. শওগাত – মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।
37. মোসলেম ভারত — মোজাম্মেল হক।
38. ধূমকেতু — কাজী নজরুল ইসলাম।
39. কল্লোল – দীনেশরঞ্জন দাস।
40. লাঙ্গল — কাজী নজরুল ইসলাম।
41. কালিকলম – প্রেমেন্দ্র মিত্র।
42. শিখা — আবুল হোসেন।
43. দৈনিক আজাদ — মোহাম্মদ আকরাম খাঁ।
44. দৈনিক নবযুগ — কাজী নজরুল ইসলাম।
45. আর্যদর্শন – যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ।
46. অঙ্কুর — ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ।
47. সাহিত্যপত্র — বিষ্ণু দে।
48. বেগম — নুরজাহান বেগম।
49. সংলাপ — আবুল হোসেন।
50. সমকাল — সিকান্দর আবু জাফর।
51. সাহিত্য পত্রিকা — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
52. ভাষা সাহিত্য পত্র – জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়।
53. সন্দেশ, স্বদেশ — সুকুমার রায়।
54. লেখা — বাংলা একাডেমী।
55. উত্তরাধিকারী — বাংলা একাডেমী।
56. বেদুঈন — আশরাফ আলী খান।
57. কন্ঠস্বর — আবদুল্লাহ আবু সাঈদ।
আধুনিক যুগের কবি-সাহিত্যিক PART 15
→ সমাজ সচেতন নাট্যকার ও বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক – আনিস চৌধুরী।
→ তার রচিত নাটক- মানচিত্র (১৯৬৩), অ্যালবাম (১৯৬৫), চেহারা (১৯১৭৯)। (উল্লেখ্য যে, ‘মানচিত্র’ কাব্য আলাউদ্দিন আল আজাদের)
→ উপন্যাস- সরোবর (১৯৬৭), সৌরভ (১৯৬৮), শখের পুতুল (১৯৬৮)।
………………..………………..
→ মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রথম উপন্যাস– আনোয়ার পাশা রচিত ‘রাইফেল রোটি আওরাত’।
→ আনোয়ার পাশার অন্যান্য উপন্যাস- নীড় সন্ধানী (১৯৬৮), নিষুতি রাতের গাথা (১৯৬৮)।
→ তার রচিত নাটক- মানচিত্র (১৯৬৩), অ্যালবাম (১৯৬৫), চেহারা (১৯১৭৯)। (উল্লেখ্য যে, ‘মানচিত্র’ কাব্য আলাউদ্দিন আল আজাদের)
→ উপন্যাস- সরোবর (১৯৬৭), সৌরভ (১৯৬৮), শখের পুতুল (১৯৬৮)।
………………..………………..
→ মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রথম উপন্যাস– আনোয়ার পাশা রচিত ‘রাইফেল রোটি আওরাত’।
→ আনোয়ার পাশার অন্যান্য উপন্যাস- নীড় সন্ধানী (১৯৬৮), নিষুতি রাতের গাথা (১৯৬৮)।
নজরুল রবীন্দ্র জানা অজানা
১. নজরুল কত বছর বয়সে লেটোর দলে যোগ দেয়?
…..১২ বছর বয়সে।
–
২. তার নিজের মা ছাড়া কাকে মা বলে
ডাকতেন?
… গিরিবালাকে
–
3. নজরুলের পত্রকাব্য উপন্যাস এর নাম কি?
….. বাধন হারা যা বাংলা সাহিত্যের প্রথম
পত্রপ্যন্যাস।
–
৪. কোথায় বেড়াতে গিয়ে রবি ঠাকুর ‘ হৈমন্তী ‘
লেখেন?
….. হিমালয় দেখতে গিয়ে
–
৫. রবীন্দ্রনাথের স্ত্রীর আসল নাম কি?
…. ভবতারিণী দেবী পরে শ্বশুর তার নাম দেন
মৃনালিণী
–
৬. তার লেখা কতটি নাটকে তিনি অভিনয় করেন?
… ১৩ টি নাটকে। তার মোট নাটক ২৯ টি
–
৭. কোন গীতিনাট্য তিনি নজরুল কে উৎসর্গ
করেন?
….. বসন্ত
–
৮. বিলেতে তিনি কি বিষয়ে শিক্ষা লাভ করেন?
…. ইংরেজি সাহিত্য প্রথমবার/ ব্যারিস্টারি
দ্বিতীয় বার।
…..১২ বছর বয়সে।
–
২. তার নিজের মা ছাড়া কাকে মা বলে
ডাকতেন?
… গিরিবালাকে
–
3. নজরুলের পত্রকাব্য উপন্যাস এর নাম কি?
….. বাধন হারা যা বাংলা সাহিত্যের প্রথম
পত্রপ্যন্যাস।
–
৪. কোথায় বেড়াতে গিয়ে রবি ঠাকুর ‘ হৈমন্তী ‘
লেখেন?
….. হিমালয় দেখতে গিয়ে
–
৫. রবীন্দ্রনাথের স্ত্রীর আসল নাম কি?
…. ভবতারিণী দেবী পরে শ্বশুর তার নাম দেন
মৃনালিণী
–
৬. তার লেখা কতটি নাটকে তিনি অভিনয় করেন?
… ১৩ টি নাটকে। তার মোট নাটক ২৯ টি
–
৭. কোন গীতিনাট্য তিনি নজরুল কে উৎসর্গ
করেন?
….. বসন্ত
–
৮. বিলেতে তিনি কি বিষয়ে শিক্ষা লাভ করেন?
…. ইংরেজি সাহিত্য প্রথমবার/ ব্যারিস্টারি
দ্বিতীয় বার।
বাংলা বানান (পর্ব ৬)
১. কৃতদাস= দাসে পরিণত, দাসে আবদ্ধ
——————–——————–—-
যেমনঃ
কৃতদাসে পরিণত হওয়ার আগে, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবো।
এরকম আরও শব্দ হলঃ কৃতকর্ম, কৃতাপরাধ …
ক্রীতদাস= যে দাসকে কেনা হয়েছে
——————–— ————
যেমনঃ
ক্রীতদাস বলে তাকে যা নির্দেশ দেওয়া হয় তা পালন করতে হয়।
==========
২. কৃতি= কর্ম, কাজ, প্রশংসনীয় কাজ
——————–—- ————-
যেমনঃ
জীবনানন্দের কবিকৃতি,
কৃতী = কৃতিত্বপূর্ণ কাজ , প্রশংসনীয় কাজ যিনি করেছেন
——————–——————–—————– –
যেমনঃ
স্কুলের কৃতীছাত্র, দেশের কৃতীসন্তান।
===========================
৩. ধনি= সুন্দরী যুবতী, বালিকা, রমণী।
——————–——————–—
যেমনঃ
হে ধনি, তোমার পেমের আঙিনায় আমার কি একটু ঠায় হবে ?
ধনী= ধনবান ব্যক্তি।
——————––
যেমনঃ
মন কিংবা প্রেমের ধনে ধনী হওয়া চাই।
{বি.দ্রঃ ধনী শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ হল ‘ধনিনী’ তখন কিন্তু ‘ঈ’-কার ই-কারে পরিণত হয়।}
ধ্বনি= শব্দের উচ্চারিত রূপ,
=================
৪. কৃপণ= কিপটে
——————
যেমনঃ
প্রেমের ক্ষেত্রে যে কৃপণ তার চেয়ে আর বড় কৃপণ আর কে হতে পারে?
কৃপাণ= তরবারি
——————
যেমনঃ
খড়গ কৃপাণ ভীম রণভূমে রণিবে না – নজরুল ইসলাম, বিদ্রোহী।
=============
৫. ষষ্টি= ষাট
————–
ষষ্ঠী= ষষ্ঠ স্থানীয়,
——————-
===========
৬. গা সওয়া = অভ্যস্ত হওয়া
——————–———-
যেমনঃ
বিষয়টি দেখতে দেখতে আমি গা সওয়া হয়ে গেছি।
গায়ে সওয়া=দেহে সহ্য হওয়া
——————–———–
যেমনঃ
গায়ে সওয়ার অভ্যাস না থাকলে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করিও না।
=============
৭. গা লাগা =মনোযোগ দেওয়া
——————–———–
যেমনঃ
গা লাগিয়ে কাজ কর।
গায়ে লাগা = অনুভূত হওয়া
——————–———
যেমনঃ
কেমন গণ্ডারের চামড়া! গায়ে লাগলেও কোন খবর নাই।
==============
৮. হাত আসা =অভ্যস্ত হওয়া
——————–———-
যেমনঃ
করতে করতে হাত আসলে আর সমস্যা হবে না।
হাতে আসা= আয়ত্ত হওয়া
——————–——
যেমনঃ
অনেকদিন অভ্যাস করার ফলে কাজটি তার হাতে এসেছে।
হাত করা= আয়ত্তে আনা
=================
৯. পায়ে পড়া = ক্ষমা প্রার্থনা করা
——————–—————
যেমনঃ
পায়ে পড়েছে বলে আজ তার জীবন রক্ষা পেল; নইলে যে কী হতো !
পায়েপড়া= খোশামুদে
——————–—
যেমনঃ
ইঁচড়েপাকা ছেলেটি পায়েপড়া স্বভাবের।
=================
১০. রোগ ধরা= রোগ নির্ণয়
——————–———–
যেমনঃ
আগে রোগ ধরতে হবে, তারপর চিকিৎসা ।
রোগে ধরা = রোগাক্রান্ত হওয়া
——————–———–
যেমনঃ
একমাত্র ছেলেটিকে রোগে ধরেছে।
——————–——————–—-
যেমনঃ
কৃতদাসে পরিণত হওয়ার আগে, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবো।
এরকম আরও শব্দ হলঃ কৃতকর্ম, কৃতাপরাধ …
ক্রীতদাস= যে দাসকে কেনা হয়েছে
——————–— ————
যেমনঃ
ক্রীতদাস বলে তাকে যা নির্দেশ দেওয়া হয় তা পালন করতে হয়।
==========
২. কৃতি= কর্ম, কাজ, প্রশংসনীয় কাজ
——————–—- ————-
যেমনঃ
জীবনানন্দের কবিকৃতি,
কৃতী = কৃতিত্বপূর্ণ কাজ , প্রশংসনীয় কাজ যিনি করেছেন
——————–——————–—————– –
যেমনঃ
স্কুলের কৃতীছাত্র, দেশের কৃতীসন্তান।
===========================
৩. ধনি= সুন্দরী যুবতী, বালিকা, রমণী।
——————–——————–—
যেমনঃ
হে ধনি, তোমার পেমের আঙিনায় আমার কি একটু ঠায় হবে ?
ধনী= ধনবান ব্যক্তি।
——————––
যেমনঃ
মন কিংবা প্রেমের ধনে ধনী হওয়া চাই।
{বি.দ্রঃ ধনী শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ হল ‘ধনিনী’ তখন কিন্তু ‘ঈ’-কার ই-কারে পরিণত হয়।}
ধ্বনি= শব্দের উচ্চারিত রূপ,
=================
৪. কৃপণ= কিপটে
——————
যেমনঃ
প্রেমের ক্ষেত্রে যে কৃপণ তার চেয়ে আর বড় কৃপণ আর কে হতে পারে?
কৃপাণ= তরবারি
——————
যেমনঃ
খড়গ কৃপাণ ভীম রণভূমে রণিবে না – নজরুল ইসলাম, বিদ্রোহী।
=============
৫. ষষ্টি= ষাট
————–
ষষ্ঠী= ষষ্ঠ স্থানীয়,
——————-
===========
৬. গা সওয়া = অভ্যস্ত হওয়া
——————–———-
যেমনঃ
বিষয়টি দেখতে দেখতে আমি গা সওয়া হয়ে গেছি।
গায়ে সওয়া=দেহে সহ্য হওয়া
——————–———–
যেমনঃ
গায়ে সওয়ার অভ্যাস না থাকলে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করিও না।
=============
৭. গা লাগা =মনোযোগ দেওয়া
——————–———–
যেমনঃ
গা লাগিয়ে কাজ কর।
গায়ে লাগা = অনুভূত হওয়া
——————–———
যেমনঃ
কেমন গণ্ডারের চামড়া! গায়ে লাগলেও কোন খবর নাই।
==============
৮. হাত আসা =অভ্যস্ত হওয়া
——————–———-
যেমনঃ
করতে করতে হাত আসলে আর সমস্যা হবে না।
হাতে আসা= আয়ত্ত হওয়া
——————–——
যেমনঃ
অনেকদিন অভ্যাস করার ফলে কাজটি তার হাতে এসেছে।
হাত করা= আয়ত্তে আনা
=================
৯. পায়ে পড়া = ক্ষমা প্রার্থনা করা
——————–—————
যেমনঃ
পায়ে পড়েছে বলে আজ তার জীবন রক্ষা পেল; নইলে যে কী হতো !
পায়েপড়া= খোশামুদে
——————–—
যেমনঃ
ইঁচড়েপাকা ছেলেটি পায়েপড়া স্বভাবের।
=================
১০. রোগ ধরা= রোগ নির্ণয়
——————–———–
যেমনঃ
আগে রোগ ধরতে হবে, তারপর চিকিৎসা ।
রোগে ধরা = রোগাক্রান্ত হওয়া
——————–———–
যেমনঃ
একমাত্র ছেলেটিকে রোগে ধরেছে।
চাকরির পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্য অংশে আসা গুরুত্বপূর্ণ ১০৮ টি প্রশ্ন-উত্তর
1.ছাড়পত্র কাব্য- সুকান্ত ভট্টাচার্য
2.পঞ্চতন্ত্র গ্রন্থঃ সৈয়দ মুজতবা আলী
3.নজরুলের প্রথম উপন্যাসঃ বাঁধনহারা
4.মেঘনাদ বধ কাব্যে সর্গঃ ৯টি
5.“পদ্মাবতী ’’ কে রচনা করেন ?
উঃ মহাকবি আলাওল।
6.“পদ্মাবতী ’’ কোন জাতীয় রচনা?
উঃ ঐতিহাসিক প্রণয় উপাখ্যান।
7.‘প্রসন্ন প্রহর’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ সিকান্দর আবু জাফর।
8.‘বাংলা ছাড়ো’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
9.‘প্রেমের সমাধি’র রচয়িতা কে?
উঃ মোহাম্মদ নজীবর রহমান।
10.‘পদ্মা-মেঘনা-যমুনা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ আবু জাফর শামসুদ্দিন।
11.‘পদ্মরাগ’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ বেগম রোকেয়া।
12.‘পারস্য প্রতিভা’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ মুহাম্মদ বরকতউল্লাহ।
13.‘পথে প্রবাসে’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ অন্নদাশঙ্কর রায়।
14.‘পলাশীর যু্*দ্ধ’ গ্রন্থের লেখক কে?
উঃ নবীন চন্দ্র সেন।
15.‘নির্জন স্বাক্ষর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ বুদ্ধদেব বসু।
16.‘নুরনামা’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ আব্দুল হাকিম।
17.‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাসের রচয়িতা কে ?
উঃ মানিক বন্দোপাধ্যয়।
18.‘পথের পাচালী’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ বিভূতিভূষন বন্দোপাধ্যায়।
19.‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় কি?
উঃ গ্রামীন জীবন।
20.‘পথের দাবী’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টপ্যাধায়।
21.‘বেদান্ত’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?
উঃ রাজা রামমোহন রায়।
22.বাংলা ভাষার প্রথম সামাজিক নাটক কোনটি ?
উঃ কুলীনকুল সর্বস্ব।
23.‘বত্রিশ সিংহাসন’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
24.‘বেদান্ত চন্দ্রিকা’ ও ‘প্রবোধ চন্দ্রিকা’ গ্রন্থ দুটির রচয়িতা কে?
উঃ মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
25.শায়ের কারা?
উঃ পুঁথি সাহিত্যের রচয়িতার শায়ের বলা হয়।
26.পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবির রচয়িতা কে ?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ।
27.উল্লেখযোগ্য শায়েরের নাম কি?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা, মালে মুহম্মদ, আয়েজুদ্দিন, মুহম্মদ মুনশী, দানেশ প্রমুখ।
28.পুঁথি সাহিত্যে কোন কোন ভাষার সংমিশ্রন ঘটেছে?
উঃ আরবী, ফার্সি, বাংলা, হিন্দি, তুর্কি প্রভৃতি।
29.কালুগাজী ও চন্দ্রাবতী কোনধরনের সাহিত্য?
উঃ পুঁতি সাহিত্য।
30.কোন ঐতিহাসিক কাহিনী নিয়ে আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন ?
উঃ চিতোরের রানী পদ্মীনির কাহিনী।
31। আবদুল্লাহ উপন্যাসঃ কাজী ইমদাদুল হক
32। অরন্য গোধুলী কাব্যঃ বন্দে আলী মিয়া
33।বটতলার উপন্যাসঃ রাজিয়া খান
34। নজরুল ইসলামের দারিদ্র কবিতাঃ সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের অন্তর্গত
35।চিলেকোঠার সেপাইঃ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
36। শান্তিধারাঃ এয়াকুবআলী চৌধুরী
37।বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতাঃ চন্ডীদাস
38.ইসমাইল হোসেন সিরাজী যে কাব্যগ্রন্থের জন্য কারাবরণ করেন তার নাম কি?
উঃ অনল প্রবাহ।
39.‘উমর ফারুক’ কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের কোন কাব্যগ্রন্থের অর্ন্তভুক্ত?
উঃ জিঞ্জির।
40.‘উদাসিন পথিকের মনের কথা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ মীর মশার্রফ হোসেন।
41.‘উত্তম-পুরুষ’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ রশীদ করিম।
42.‘এ গ্রামার অব দি বেংলী ল্যাঙ্গুয়েজ’ এররচিয়তা কে?
উঃ ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড।
43.‘একেই কি বলে সভ্যতা’ প্রহসণটি কার রচনা?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
44.‘এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে’ গ্রন্থটির রচিয়তা কে?
উঃ আব্দুল্লাহ আল মুতী সরফুদ্দিন।
45.‘ওরা কদম আলী’ নাটকের রচিয়তা কে?
উঃ মামুনুর রশিদ।
46.‘ওজারতির দুই বছর’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
47.‘প্রধানমন্ত্রীত্বের নয় মাস’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
48.‘স্বৈরাচারের দশ বছর’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
49.‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’
উপন্যাসটি রচনা করেন কে?
উঃ বিমল মিত্র।
50.‘কড়ি ও কোমল’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
51.‘কমলাকান্তের দপ্তর’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
52.‘কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন ধরনের রচনা?
উঃ র্তীযক ব্যঙ্গাত্মক।
53.‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
54.‘ক্রীতদাসের হাসি’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ শওকত ওসমান।
55.‘কুলীনকুল সর্বস্ব’ নাটকের রচিয়তা কে?
উঃ রামনারায়ন তর্করত্ন।
56.‘কাফেলা’ নাটকের রচিয়তার নাম কি?
উঃ ইব্রাহিম খাঁ।
57.‘কামাল পাশা’ ও ‘আনোয়ার পাশা’ গ্রন্থ দুটির রচয়িতার নাম কি?
উঃ ইব্রাহিম খাঁ।
58.‘কবর’ নাটকটির রচিয়তা কে?
উঃ মুনীর চৌধুরী।
59.‘কবর’ নাটকের পটভুমি কি ?
উঃ ৫২-এর ভাষা আন্দোলন।
60.‘কবর’ নাটকটি প্রথম কোথায় মঞ্চায়িত হয়?
উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
61.‘কবর’ কাবিতাটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীমউদ্দিন।
62.‘কবর’ কাবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থের অর্ন্তগত?
উঃ রাখালী
63.‘কৃষ্ণপক্ষ’ গ্রন্থটির রচিয়তা কে?
উঃ আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী।
64.‘কাদোঁ নদী কাঁদো’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ সৈয়দা ওয়ালী উল্লাহ।
65.‘খেয়া’ রবীন্দ্রনাথের কোন ধরনের রচনা?
উঃ কাব্য রচনা।
66.‘গ্রানাডার শেষ বীর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ এস. ওয়াজেদ আলী।
67.গোলাম মোস্তফার বিখ্যাত গ্রন্থ কোনটি?
উঃ বিশ্বনবী।
68.চৈতন্যদেব জন্মগ্রহণ করেন কোথায়?
উঃ নবদ্বীপে।
69.‘চোখের বালী’ উপন্যাসটি লিখেছেন কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
70.The Captive Lady-র রচয়িতা কে ?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
71.‘দুই বোন’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন শ্রেনীর রচনা ?
উঃ উপন্যাস।
72.‘দুধে ভাতে উৎপাত’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
73.‘দত্তা’ উপন্যাসটির লেখক কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
74.‘নবী কাহিনী’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ কাজী ইমদাদুল হক।
75.‘নয়া খান্দান’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ নূরুল মোমেন।
76.‘নীল দর্পন’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ দীনবন্ধু মিত্র।
77.‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কাব্যটির রচয়িতা কে?
উঃ জসিম উদ্দিন।.
78.‘চাচা কাহিনী’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী।
79.‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের কবি কে?
উঃ কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
80.‘জমিদার দর্পন’ নাটক রচনা করেছেন কে?
উঃ মীর মোশারফ হোসেন।
81.‘জিব্রাইলের ডানা’র গল্পকার কে?
উঃ শাহেদ আলী।
82.‘আরেক ফাল্গুন’, হাজার বছর ধরে’, ‘বরফ গলা নদী’ এগুলো কার রচিত উপন্যাস?
উঃ জহির রায়হান।
83.‘তোতা ইতিহাস’ গ্রন্থটি কোন ভাষা থেকে অনূদিত?
উঃ ফারসি।
84.‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ ডঃ আলাউদ্দিন আল-আজাদ।
85.‘নরুল দীনের সারাজীবন’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ শাসসূল হক।
86.‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ শামসুল হক।
87.‘খেলা রাম খেলে যারে’ কার রচনা?
উঃ সৈয়দ শামসুল হক।
88.‘তিতাস একটি নদীর নাম’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ অদ্বৈত মল্লবর্মণ।
89.‘তারাবাঈ’ নাটকটির রচিয়াত কে?
উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
90.‘দেওয়ানা মদিনা’ পালার রচয়িতা কে ?
উঃ মনসুর বয়াতী।
91.‘নবীন মাধক’ কোন নাটকের চরিত্র?
উঃ নীল দর্পন নাটকের।
92.‘নারীর মূল্য’ প্রবন্ধের রচয়িতা কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়।
93.‘নৌকাডুবি’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
94.‘ধন্যবাদ’ কবিতাটি কার রচিত?
উঃ আহসান হাবিব।
95.‘নৈবেদ্য’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
96.‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কাব্যটির ইংরেজি অনুবাদক কে?
উঃ E. M. Milford.
97.‘দেশে বিদেশে’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী।
৩৬.‘দন্ডকারন্য’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ মুনীর চৌধুরী।
98.‘ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা’- দেশাত্মবোধক গানটির রচয়িতা কে?
উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
100.আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যিকের নাম কি কি?
উঃ দৌলত কাজী, আলাওল, কোরেশী মাগন ঠাকুর, মরদন, আব্দুল করিম খোন্দকর।
2.পঞ্চতন্ত্র গ্রন্থঃ সৈয়দ মুজতবা আলী
3.নজরুলের প্রথম উপন্যাসঃ বাঁধনহারা
4.মেঘনাদ বধ কাব্যে সর্গঃ ৯টি
5.“পদ্মাবতী ’’ কে রচনা করেন ?
উঃ মহাকবি আলাওল।
6.“পদ্মাবতী ’’ কোন জাতীয় রচনা?
উঃ ঐতিহাসিক প্রণয় উপাখ্যান।
7.‘প্রসন্ন প্রহর’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ সিকান্দর আবু জাফর।
8.‘বাংলা ছাড়ো’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
9.‘প্রেমের সমাধি’র রচয়িতা কে?
উঃ মোহাম্মদ নজীবর রহমান।
10.‘পদ্মা-মেঘনা-যমুনা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ আবু জাফর শামসুদ্দিন।
11.‘পদ্মরাগ’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ বেগম রোকেয়া।
12.‘পারস্য প্রতিভা’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ মুহাম্মদ বরকতউল্লাহ।
13.‘পথে প্রবাসে’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ অন্নদাশঙ্কর রায়।
14.‘পলাশীর যু্*দ্ধ’ গ্রন্থের লেখক কে?
উঃ নবীন চন্দ্র সেন।
15.‘নির্জন স্বাক্ষর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ বুদ্ধদেব বসু।
16.‘নুরনামা’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ আব্দুল হাকিম।
17.‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাসের রচয়িতা কে ?
উঃ মানিক বন্দোপাধ্যয়।
18.‘পথের পাচালী’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ বিভূতিভূষন বন্দোপাধ্যায়।
19.‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় কি?
উঃ গ্রামীন জীবন।
20.‘পথের দাবী’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টপ্যাধায়।
21.‘বেদান্ত’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?
উঃ রাজা রামমোহন রায়।
22.বাংলা ভাষার প্রথম সামাজিক নাটক কোনটি ?
উঃ কুলীনকুল সর্বস্ব।
23.‘বত্রিশ সিংহাসন’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
24.‘বেদান্ত চন্দ্রিকা’ ও ‘প্রবোধ চন্দ্রিকা’ গ্রন্থ দুটির রচয়িতা কে?
উঃ মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
25.শায়ের কারা?
উঃ পুঁথি সাহিত্যের রচয়িতার শায়ের বলা হয়।
26.পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবির রচয়িতা কে ?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ।
27.উল্লেখযোগ্য শায়েরের নাম কি?
উঃ ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা, মালে মুহম্মদ, আয়েজুদ্দিন, মুহম্মদ মুনশী, দানেশ প্রমুখ।
28.পুঁথি সাহিত্যে কোন কোন ভাষার সংমিশ্রন ঘটেছে?
উঃ আরবী, ফার্সি, বাংলা, হিন্দি, তুর্কি প্রভৃতি।
29.কালুগাজী ও চন্দ্রাবতী কোনধরনের সাহিত্য?
উঃ পুঁতি সাহিত্য।
30.কোন ঐতিহাসিক কাহিনী নিয়ে আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন ?
উঃ চিতোরের রানী পদ্মীনির কাহিনী।
31। আবদুল্লাহ উপন্যাসঃ কাজী ইমদাদুল হক
32। অরন্য গোধুলী কাব্যঃ বন্দে আলী মিয়া
33।বটতলার উপন্যাসঃ রাজিয়া খান
34। নজরুল ইসলামের দারিদ্র কবিতাঃ সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের অন্তর্গত
35।চিলেকোঠার সেপাইঃ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
36। শান্তিধারাঃ এয়াকুবআলী চৌধুরী
37।বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতাঃ চন্ডীদাস
38.ইসমাইল হোসেন সিরাজী যে কাব্যগ্রন্থের জন্য কারাবরণ করেন তার নাম কি?
উঃ অনল প্রবাহ।
39.‘উমর ফারুক’ কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের কোন কাব্যগ্রন্থের অর্ন্তভুক্ত?
উঃ জিঞ্জির।
40.‘উদাসিন পথিকের মনের কথা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ মীর মশার্রফ হোসেন।
41.‘উত্তম-পুরুষ’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ রশীদ করিম।
42.‘এ গ্রামার অব দি বেংলী ল্যাঙ্গুয়েজ’ এররচিয়তা কে?
উঃ ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড।
43.‘একেই কি বলে সভ্যতা’ প্রহসণটি কার রচনা?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
44.‘এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে’ গ্রন্থটির রচিয়তা কে?
উঃ আব্দুল্লাহ আল মুতী সরফুদ্দিন।
45.‘ওরা কদম আলী’ নাটকের রচিয়তা কে?
উঃ মামুনুর রশিদ।
46.‘ওজারতির দুই বছর’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
47.‘প্রধানমন্ত্রীত্বের নয় মাস’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
48.‘স্বৈরাচারের দশ বছর’ গ্রন্থটির রচিয়তার নাম কি?
উঃ আতাউর রহমান খান।
49.‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’
উপন্যাসটি রচনা করেন কে?
উঃ বিমল মিত্র।
50.‘কড়ি ও কোমল’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
51.‘কমলাকান্তের দপ্তর’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
52.‘কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন ধরনের রচনা?
উঃ র্তীযক ব্যঙ্গাত্মক।
53.‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়।
54.‘ক্রীতদাসের হাসি’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ শওকত ওসমান।
55.‘কুলীনকুল সর্বস্ব’ নাটকের রচিয়তা কে?
উঃ রামনারায়ন তর্করত্ন।
56.‘কাফেলা’ নাটকের রচিয়তার নাম কি?
উঃ ইব্রাহিম খাঁ।
57.‘কামাল পাশা’ ও ‘আনোয়ার পাশা’ গ্রন্থ দুটির রচয়িতার নাম কি?
উঃ ইব্রাহিম খাঁ।
58.‘কবর’ নাটকটির রচিয়তা কে?
উঃ মুনীর চৌধুরী।
59.‘কবর’ নাটকের পটভুমি কি ?
উঃ ৫২-এর ভাষা আন্দোলন।
60.‘কবর’ নাটকটি প্রথম কোথায় মঞ্চায়িত হয়?
উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
61.‘কবর’ কাবিতাটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীমউদ্দিন।
62.‘কবর’ কাবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থের অর্ন্তগত?
উঃ রাখালী
63.‘কৃষ্ণপক্ষ’ গ্রন্থটির রচিয়তা কে?
উঃ আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী।
64.‘কাদোঁ নদী কাঁদো’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ সৈয়দা ওয়ালী উল্লাহ।
65.‘খেয়া’ রবীন্দ্রনাথের কোন ধরনের রচনা?
উঃ কাব্য রচনা।
66.‘গ্রানাডার শেষ বীর’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ এস. ওয়াজেদ আলী।
67.গোলাম মোস্তফার বিখ্যাত গ্রন্থ কোনটি?
উঃ বিশ্বনবী।
68.চৈতন্যদেব জন্মগ্রহণ করেন কোথায়?
উঃ নবদ্বীপে।
69.‘চোখের বালী’ উপন্যাসটি লিখেছেন কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
70.The Captive Lady-র রচয়িতা কে ?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
71.‘দুই বোন’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন শ্রেনীর রচনা ?
উঃ উপন্যাস।
72.‘দুধে ভাতে উৎপাত’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
73.‘দত্তা’ উপন্যাসটির লেখক কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
74.‘নবী কাহিনী’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ কাজী ইমদাদুল হক।
75.‘নয়া খান্দান’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ নূরুল মোমেন।
76.‘নীল দর্পন’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ দীনবন্ধু মিত্র।
77.‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কাব্যটির রচয়িতা কে?
উঃ জসিম উদ্দিন।.
78.‘চাচা কাহিনী’ গ্রন্থের রচিয়তা কে?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী।
79.‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের কবি কে?
উঃ কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
80.‘জমিদার দর্পন’ নাটক রচনা করেছেন কে?
উঃ মীর মোশারফ হোসেন।
81.‘জিব্রাইলের ডানা’র গল্পকার কে?
উঃ শাহেদ আলী।
82.‘আরেক ফাল্গুন’, হাজার বছর ধরে’, ‘বরফ গলা নদী’ এগুলো কার রচিত উপন্যাস?
উঃ জহির রায়হান।
83.‘তোতা ইতিহাস’ গ্রন্থটি কোন ভাষা থেকে অনূদিত?
উঃ ফারসি।
84.‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ উপন্যাসের রচিয়তা কে?
উঃ ডঃ আলাউদ্দিন আল-আজাদ।
85.‘নরুল দীনের সারাজীবন’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ শাসসূল হক।
86.‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ শামসুল হক।
87.‘খেলা রাম খেলে যারে’ কার রচনা?
উঃ সৈয়দ শামসুল হক।
88.‘তিতাস একটি নদীর নাম’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ অদ্বৈত মল্লবর্মণ।
89.‘তারাবাঈ’ নাটকটির রচিয়াত কে?
উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
90.‘দেওয়ানা মদিনা’ পালার রচয়িতা কে ?
উঃ মনসুর বয়াতী।
91.‘নবীন মাধক’ কোন নাটকের চরিত্র?
উঃ নীল দর্পন নাটকের।
92.‘নারীর মূল্য’ প্রবন্ধের রচয়িতা কে?
উঃ শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়।
93.‘নৌকাডুবি’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
94.‘ধন্যবাদ’ কবিতাটি কার রচিত?
উঃ আহসান হাবিব।
95.‘নৈবেদ্য’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
96.‘নকশী কাঁথার মাঠ’ কাব্যটির ইংরেজি অনুবাদক কে?
উঃ E. M. Milford.
97.‘দেশে বিদেশে’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ সৈয়দ মুজতবা আলী।
৩৬.‘দন্ডকারন্য’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ মুনীর চৌধুরী।
98.‘ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা’- দেশাত্মবোধক গানটির রচয়িতা কে?
উঃ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
100.আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যিকের নাম কি কি?
উঃ দৌলত কাজী, আলাওল, কোরেশী মাগন ঠাকুর, মরদন, আব্দুল করিম খোন্দকর।
লোকসাহিত্য
বাংলা সাহিত্য
☆….লোকসাহিত্য….☆
Mohsina Nazila
………………..………………..
আবহমান কাল থেকে জনসাধারণের মুখেমুখে যে সাহিত্যের সৃষ্টি তাকে লোকসাহিত্য বলে। এ সাহিত্যে প্রধানত পল্লীবাংলার অশিক্ষিত জনগোষ্ঠী অবদান রেখেছে। এদের সাধারণত ‘বয়াতি’ বলা হয়।
………..
→ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য লোকসাহিত্য গবেষক – মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন, ড. আশরাফ সিদ্দিকী ও ড. মাযহারুল ইসলাম।
→ লোকসাহিত্য বিষয়ক উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ – হারামনি (মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন), প্রবাদ সংগ্রহে (সুনীল কুমার), কবি পাগলা কানাই (ড. মাযহারুল ইসলাম)।
☆….লোকসাহিত্য….☆
Mohsina Nazila
………………..………………..
আবহমান কাল থেকে জনসাধারণের মুখেমুখে যে সাহিত্যের সৃষ্টি তাকে লোকসাহিত্য বলে। এ সাহিত্যে প্রধানত পল্লীবাংলার অশিক্ষিত জনগোষ্ঠী অবদান রেখেছে। এদের সাধারণত ‘বয়াতি’ বলা হয়।
………..
→ বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য লোকসাহিত্য গবেষক – মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন, ড. আশরাফ সিদ্দিকী ও ড. মাযহারুল ইসলাম।
→ লোকসাহিত্য বিষয়ক উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ – হারামনি (মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন), প্রবাদ সংগ্রহে (সুনীল কুমার), কবি পাগলা কানাই (ড. মাযহারুল ইসলাম)।
→ লোকসাহিত্যের শাখাগুলো হচ্ছে- ছড়া, প্রবাদ –প্রবচন, ধাঁধাঁ, গীতিকা, লোককথা, লোকসংগীত।
→ লোকসাহিত্যের শক্তিশালী শাখা – ছড়া। ছড়া সাধারণত ‘স্বরবৃত্ত’ ছন্দে লেখা হয়।
→ গীতিকা তিন প্রকার – নাথ গীথিকা, মৈমনসিংহ গীতিকা, পূর্ববঙ্গ গীতিকা।
→ একটিমাত্র ঐতিহাসিক ঘটনা (রাজা গোপীচাঁদের সন্ন্যাস গ্রহণ) অবলম্বনে রচিত – নাথ গীতিকা।
→ ১৮৭৮ সালে রংপুর থেকে স্যার জর্জ গ্রিয়ার্সন কর্তৃক সংগৃহীত গীতিকার নাম – মানিক রাজার গান।
→ ‘গোপীচন্দ্রের সন্ন্যাস’ গ্রন্থের রচয়িতা – শুকুর মহম্মদ।
→ মৈমনসিংহ গীতিকায় – ১০ টি গীতিকা রয়েছে।
→ মৈমনসিংহ গীতিকা সংগ্রহ করেন – চন্দ্রকুমার দে (নেত্রকোনার আইথর গ্রামের অধিবাসী)।
→ চন্দ্রকুমার দে সংগৃহীত পালাগানগুলো প্রথম প্রকাশিত হয় – ময়মনসিংহের ‘সৌরভ’ পত্রিকায়।
→ মৈমনসিংহ গীতিকা অনূদিত হয়েছে – ২৩ টি ভাষায়।
→ মৈমনসিংহ গীতিকার ‘দস্যু কেনারামের পালা’ ব্যতীত সবগুলো গীতিকার বিষয়বস্তু – নরনারীর লৌকিক প্রেম।
→ ‘মহুয়া’ পালাটির রচয়িতা – দ্বিজ কানাই, সংগ্রাহক – পল্লীকবি জসীম উদ্দীন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন